২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

দেবী দূর্গার আর্শিবাদ সকলের উপর বর্ষিত হোক,এমনটা প্রত্যাশা করেন আশীষ মল্লিক

admin
প্রকাশিত অক্টোবর ৪, ২০১৯
দেবী দূর্গার আর্শিবাদ সকলের উপর বর্ষিত হোক,এমনটা প্রত্যাশা করেন আশীষ মল্লিক

Sharing is caring!

 

মোঃ শাকিল আহম্মেদ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ “সর্ব মঙ্গল মঙ্গল্যে শিবে সর্বার্থ সাধিকে শরণ্যে ত্রম্বকে গৌরি নারায়নী নমস্তুতে”সারা দেশের সকল সনাতন ধর্মালম্বীকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আলোড়ন নিউজের প্রকাশক ও সম্পাদক আশীষ মল্লিক।

গত বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর)মহাপঞ্চমীর মধ্য দিয়ে শুরু হলো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দূর্গা পূজা।ধর্ম যার যার উৎসব সবার।জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছে।

দুর্গাপূজার সার্বজনীন চাওয়া একটাই,যা অসুর শক্তির বিনাশ আর শুভ শক্তির উদ্বোধন।কোন বৈষম্য যেন এই উৎসব ম্লান করতে না পারে তার জন্য স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

দেবী মর্ত্যলোকে বছরে তিন ঋতুতে তিনবার তিন নামে আবির্ভূত হন। শরৎকালে শারদীয় দুর্গা, হেমন্তকালে কাত্যায়ানী দুর্গা এবং বসন্তকালে বাসন্তী দুর্গা নামে তিনি আসেন। কিন্তু শরৎকালের শারদীয় দুর্গা উৎসবই সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে প্রধান। দুর্গা দেবী জগৎজননী হয়েই মহিষাসুরের বিরুদ্ধে রণে অবতীর্ন হয়েছিলেন। মাতৃরূপে তিনি সর্বজীবে বিরাজ করে জীবের দুর্গতি নাশ করেন বলেই তাঁর নাম দুর্গা।

পুরাণে মহিষাসুর-বধ সংক্রান্ত কাহিনিতে বলা হয়েছে, মহিষাসুরের সঙ্গে ৯ দিন ৯ রাত্রি যুদ্ধ করার পরে দশম দিনে তার বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করেন দেবী দুর্গা। শ্রীশ্রীচণ্ডীর কাহিনি অনুসারে, আশ্বিন মাসের কৃষ্ণা চতুর্দশীতে দেবী আবির্ভূতা হন, এবং শুক্লা দশমীতে মহিষাসুর-বধ করেন। বিজয়া দশমী সেই বিজয়কেই চিহ্নিত করে। সেই থেকেই হিন্দু ধর্মাবলম্বী সবাই জাঁকজমকভাবে অতি আনন্দে দশমী উদযাপন করি।