২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মহি উদ্দিন মাহিন এর দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন।

Weekly Abhijug
প্রকাশিত জুলাই ৯, ২০২৩
১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মহি উদ্দিন মাহিন এর দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন।

বরুড়া প্রতিনিধি ;-

কুমিল্লা জেলা বরুড়া উপজেলা ১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মহি উদ্দিন মাহিন এর সীমহিন দুর্নীতি অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেন ১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগন ০৯-০৭-২০২৩/ রোজ রবিবার সকাল ১১.০০ টার সময় ১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়ন পরিষদ সামনে এ সময় উপস্থিত ছিলেন ১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়নের মোঃ ছাদী মিয়াজি মোঃ ইয়াকুব হোসেন,মোঃ ফয়াসাল,মোঃ সাহাতাদ হোসেন, মোঃ কামাল হোসেন, মোঃ মনির হোসেন, আলী আকবর সহ ১৫ নং পয়ালগাছা ইউনিয়ন এর জন সাধারন এ সময় ভুক্তভোগীরা বলেন একটা ইউনিয়ন পরিষদ হয় মানুষের সুখ দুঃখ প্রকাশের জায়গা কিন্তু আমরা কোন সুজগ সুবিধা বলতে কিছু পাইনা এই ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আমরা পরিষদে আসলে দেখি চেয়ারম্যান অফিসে থাকেনা। তা হলে এই চেয়ারম্যান অফিস এত টাকা খরছ করে কেন বানিয়েছে সরকার আপনাদের মাধ্যমে জানতে চাই।

১৫নং পয়ালগাছা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য
মোঃ সাইফ উদ্দীন তার ফেসবুক আইডি Saif Bhuyan থেকে গত কিছু দিন আগে পোস্টে বলেন আপনারা জানেন গতকাল ২২/০৬/২০২৩ইং তারিখ পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গরীব অসহায় জনগণের ঈদ উদযাপনের জন্য ১০ কেজি করে চাউল দিয়েছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের ১৫ নং পয়ালগাছা ইউনিয়নে কার্ড বরাদ্দ হয়েছে ১৩৬৪ কার্ড। আমাদের পুরুষ মেম্বারদেরকে ৫০ টি কার্ড এবং মহিলা মেম্বার দেরকে ৪০ টি করে মোট ৫৭০টি কার্ড দেওয়া হয়েছিল। বাকি দলীয় বাবদ ৪৩৫ টি করে মোট ১০০৫ টি কার্ড বাকি ৩৫৯টি কার্ড কইগেল। একজন চেয়ারম্যান ১৫৯ টি কার্ড নিলেও ২০০ কার্ড অবশিষ্ট থাকে। আমরা প্রত্যেক মেম্বার আরও কমপক্ষে ২০টি কার্ড পাওয়ার কথা। এই কার্ডের ২ টন চাউল কোথায় যায় বুঝে নিবেন দয়া করে। তিনি আরও বলেন আমার নির্বাচিত এলাকা ৩টি গ্রাম নিয়ে গঠিত। আমার নামে যে ৫০টি কার্ড বরাদ্দ দিয়েছে চেয়ারম্যান সাহেব তা কোন ভাবেই আমার তিনটি গ্রামে বন্টন করা সম্ভব হয় না। যার কারণে মানুষ আমাকে অনেক গালমন্দ করে। এই কারণে আমি আমার নামে বরাদ্দকৃত কার্ড হাতে নেই নাই। আপনারা আমাকে ভোট দিয়ে আপনাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করছেন। আপনাদের ভাগের জিনিস আমি পরিষদ থেকে বুঝে আনার দায়িত্ব আমার কিন্তু আমার কার্ড বুঝে না পাওয়ার কারণে আমি কার্ড আনি নাই। পরবর্তীতে জানতে পারলাম আমার এলাকার কিছু লোক চেয়ারম্যান কে হাত করে আমার কার্ডগুলো যে যার মত করে লুটিয়ে নিয়ে যায়। আপনাদের কাছে একটাই প্রশ্ন প্রতিনিধি হলাম আমি আপনাদের মাল বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব আমার, তাহলে কে বা কাহারা আমার বরাদ্দের কার্ড নিয়ে গেল এবং কেন নিল এর বিচার আপনাদের কাছে রেখে গেলাম।

Please Share This Post in Your Social Media
April 2024
T W T F S S M
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30