১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৬ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়িয়ায় ব্রীজ যেন মরণফাঁদ!

অভিযোগ
প্রকাশিত জুলাই ৪, ২০১৯
পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়িয়ায় ব্রীজ যেন মরণফাঁদ!
রাজিব হোসেন সুজন, বরিশাল ব্যুরো প্রধানঃ পটুয়াখালী সদর উপজেলার ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের পুকুরজানা গ্রামের সাতঘর বাজারের ব্রীজটি অত্যান্ত নড়বড়ে হয়ে ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যেন ব্রীজ নয় একটি মরণফাঁদ। সিমেন্টের ঢালাই দেওয়া পাশের খুটি অনেকটাই ভেঙ্গে পরে গছে। দুর্ভোগের স্বীকার হচ্ছেন স্কুল-কলেজগামী ছাত্র ছাত্রী ও সাধারন জনগন। বিপাকে পড়েছেন অটোবইক, মোটরসাইকেল, টেম্পো, রিকশা, ভ্যানসহ অভ্যন্তরীন রুটে চলাচলকারী যাত্রী ও ড্রাইভাররা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের পুকুরজানা ও বানিয়াকাঠী এই দুটি ওয়ার্ডের সংযোগস্থলে এই ব্রীজটি অবস্থিত। ইটবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আসতে ইটের রাস্তা পেরিয়ে সামান্য একটু কাচা রাস্তা, তারপরেই এই ব্রীজ। ব্রীজে ওঠার আগে বামদিকে রয়েছে ৩৩নং উত্তর পুকুরজানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এবং ব্রীজটি পার হয়ে ডান দিকে মোর দিয়ে ৫০ ফুট গেলেই দুমকি উপজেলার পাংগাশিয়া ইউনিয়ন। আর বাম দিকে পাকা পেজ ঢালাই রাস্তা যা চান্দখালী জনতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দিকে যাওয়ার জন্যে।
তাছাড়া ব্রীজটি এতটাই সংকীর্ণ যে একটি অটো গড়ী উঠলে পাশদিয়ে একটি মোটরসাইকেল যাওয়া অসম্ভব হয়ে পরে। ব্রীজের পাশের খুটি ভেঙ্গে পরে গেছে। যেগুলো আছে তারথেকেও সিমেন্ট খোলসে পরে গেছে।               
স্থানীয়রা সাপ্তাহিক “অভিযোগ”কে জানায়, প্রায়  দেরবছর (১৮ মাস) ধরে ব্রীজটি সংস্কারের অভাবে এরকম বেহাল অবস্থায় পরে আছে। এদিকে প্রশাসনের কোন খেয়াল নেই। ব্রীজের উপরে একটা অটো গড়ী উঠলেও ব্রীজটি কেঁপে উঠে মনে হয় এখুনি ভেঙ্গে পড়বে। তাই আমরা প্রশাসনকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, যেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও সাধারণ জনগণের কথা চিন্তা করে, দেশের উন্নতির জন্যে ব্রীজটি সংস্কার করা হয়।
Please Share This Post in Your Social Media
May 2024
T W T F S S M
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031