সিলেট অফিস :- বিবরণে প্রকাশ: আবুল কালাম, পিতা: মৃত নুরুল ইসলাম, মইনুদ্দিন পিতা: মৃত সখই মিয়া, আবুল হোসেন পিতা: মৃত পিয়ার বক্স, তিন জন মিলে ভূমি দাতা করবুন নেছা পিতা: মৃত আঃ কবিম, সাং কহাইগড় ছিকনাগুল এর নিকট হইতে
উল্লেখিত তিনজন সাফ কাবালা দলীল মুলে ২০১৭ সালে ভূমি ক্রয় করেন ও দখল বুঝিয়া নিলেও দীর্ঘদিন কেউ কোনো দাবি না করলে ও সার্ম্পতিক কালে ঘাঠের ছঠি নিবাসি কলাই মিয়া ও তার দুই পুত্র লিয়াকত আলী ও বাসির আলী বসত ভিটার ঘর তৈরি করতে নান ভাবে বাধা বিপত্তি এমনকি
একটি পরিমাণ অংকের টাকা দাবি করলে উল্লেখিত ভূমির মালিকগণ অপারগতা প্রকাশ করায় চাদা বাজরা উত্তেজিত হয়ে তাদের ক্রয়কৃত ভূমিটি প্রতিপক্ষ চাদাবাজরা নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করে।
উক্ত বিষয়ে স্থানীয়ভাবে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হইলেও চাদাবাজরা প্রভাবশালী ও উৎশৃঙ্খল হওয়ায় সালিশ ব্যর্থ হয়।
অসহায় ভূমির মালিকগণ নিরুপায় হয়ে সিলেটের একটি মানবাধিকার সংঘঠন হিউম্যান রাইটস্ ওয়াচ ট্রাস্ট অব বাংলাদেশ অফিসে ন্যায় বিচারের সার্থে দরখাস্থ করেন এবং সংস্থা কতৃক গত ১৩/১০/১৯ইং তারিখে সরজমিন পরিদর্শন করে ঘঠনার বিবরণের প্রাথমিক সত্যথা পাওয়া যায়। মানবাধিকার সংস্থা কতৃক উভয় পক্ষকে শান্তিপূর্ণ ভাবে সামাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
সার্ম্পতিক কালে ভূমি সংক্রান্ত জঠিলতা ও জুরপূর্বক ভূমি দখলের চেষ্টা বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ নাগরিক উদ্বিগ্ন।
সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল আইনের ধারা বাহিকতা ও কাঠোরতা আনলে হয়তবা ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা অনেকখানি কমে আসবে মর্মে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস্ ওয়াচ ট্রাস্ট অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মো: দেলোয়ার হোসেন খান মনে করেন।