মো:জুয়েল রানা সোনারগাঁ প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার বহুল আলোচিত মসজিদের ভিতর ইমামকে গলাকেটে হত্যা মামলার আসামী গত কাল গ্রেফতার হওয়ার পর আজ দুপুরে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াস ম্যাজিস্ট্রট জনাব মোঃ আফতাবুজ্জামানের আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেছে ঘাতক বন্ধু অহিদুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার (২৯শে আগষ্ট) নারায়ণগঞ্জবিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াস ম্যাজিস্ট্রট আদালতে সোনারগাঁওয়ে মল্লিকপাড়া নারায়নদিয়া মসজিদের ইমাম দিদারুল ইসলামকে গলাকেটে হত্যার দায় স্বীকার করে তার বন্ধু অহিদুজ্জামান। তার জবানবন্ধিতে জানায়, সে তার বন্ধু মসজিদের ইমাম দিদারুলকে তিন কোপেই হত্যা করে।
বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াস ম্যাজিস্ট্রট আদালতে সোনারগাঁওয়ে মল্লিকপাড়া নারায়নদিয়া মসজিদের ইমাম দিদারুল ইসলামকে গলাকেটে হত্যার দায় স্বীকার করে তার বন্ধু অহিদুজ্জামান। তার জবানবন্ধিতে জানায়, সে তার বন্ধু মসজিদের ইমাম দিদারুলকে তিন কোপেই হত্যা করে।
উল্লেখ্য যে, এদিকে ক্লুলেস ওই হত্যাকান্ডটি নিয়ে কিছুটা দ্বিধায় পড়ে যায় পুলিশ। পরবর্তীতে নানা ভাবে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে হত্যার নেপথ্যে জড়িত ব্যক্তিকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হয় সোনারগাঁও থানা পুলিশ। তারা জানতে পারেন এই হত্যায় ইমামের বন্ধু আরেক ইমাম জড়িত। এরপরই আসামীর অবস্থান ও তাকে গ্রেফতার করতে বেশ সতর্কতার সাথে মাদারীপুরের শিবচরে অভিযান চালায় সোনারগাঁও থানা পুলিশ। সেখান থেকে আটক করে ঘাতক ওয়াহিদুজ্জামানকে। তিনি শিবচর এলাকার একটি মসজিদের ইমাম। এবং খুলনার নড়াইল জেলার কলাবাড়িয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক টুকু শেখের ছেলে।
এদিকে ক্লুলেস ওই হত্যাকান্ডটি নিয়ে কিছুটা দ্বিধায় পড়ে যায় পুলিশ। পরবর্তীতে নানা ভাবে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে হত্যার নেপথ্যে জড়িত ব্যক্তিকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হয় সোনারগাঁও থানা পুলিশ। তারা জানতে পারেন এই হত্যায় ইমামের বন্ধু আরেক ইমাম জড়িত। এরপরই আসামীর অবস্থান ও তাকে গ্রেফতার করতে বেশ সতর্কতার সাথে মাদারীপুরের শিবচরে অভিযান চালায় সোনারগাঁও থানা পুলিশ। সেখান থেকে আটক করে ঘাতক ওয়াহিদুজ্জামানকে। তিনি শিবচর এলাকার একটি মসজিদের ইমাম। এবং খুলনার নড়াইল জেলার কলাবাড়িয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক টুকু শেখের ছেলে।
নিহত ইমাম দিদারুল ইসলাম নড়াইলের কালিয়া উপজেলার তেরখাদা গ্রামের আফতাব ফরাজীর ছেলে। গত ২৬ জুলাই তিনি সোনারগাঁ উপজেলার মল্লিকপাড়া গ্রামের নারায়ণদিয়া বায়তুল জালাল জামে মসজিদের ইমাম হিসেবে নিয়োগ পান। ২২ আগস্ট দিদারুল ইসলামকে জবাই করে হত্যা করা হয়।