৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৬শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির পানিতে গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ব্যাপক ভাঙন

অভিযোগ
প্রকাশিত জুলাই ১১, ২০১৯
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির পানিতে গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ব্যাপক ভাঙন

জাহিদুল ইসলামঃ গাইবান্ধায় কয়েকদিনের ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে গাইবান্ধার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র কাটাখালী ও যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধির ফলে সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও বিস্তীর্ণ চর এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বেড়ে গেছে স্রোতের তীব্রতা। এতে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। আগামী সপ্তাহে বন্যার আগাম বার্তার কথা জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কাপাসিয়া, হরিপুর, চন্ডিপুর, বেলকা, তারাপুর, কঞ্চিবাড়ি ও শ্রীপুর ইউনিয়নের উজান বোচাগাড়ী, বেলকা, ছয়ঘড়িয়া, পূর্ব লালচামার চরের বিভিন্ন এলাকা এবং সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া, পালপাড়া, চিনিরপটল, চকপাড়া, পবনতাইড়, থৈকরপাড়া, বাশহাটা, মুন্সিরহাট, গোবিন্দি, নলছিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। পানির তীব্র স্রোতের কারণে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের ১০টি স্থানে ও সদর উপজেলার কামারজানী ইউনিয়নের বিভিন্ন পয়েন্টে নদী ভাঙন বেড়েছে। গত ৭ দিনে ৫০টি পরিবারের বাড়িঘরসহ আসবাবপত্র নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় এলাকার লোকজনের মাঝে বন্যার আতঙ্ক বিরাজ করছে।

ইতোমধ্যে সদর উপজেলার ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায় নদী ভাঙন প্রতিরোধে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। নদীর পানি বাড়ায় বন্যা মোকাবেলায় প্রশাসন প্রস্তুত আছে বলেও তিনি জানান।

কয়েকদিনের ভারি বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে গাইবান্ধার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র কাটাখালী ও যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধির ফলে সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও বিস্তীর্ণ চর এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বেড়ে গেছে স্রোতের তীব্রতা। এতে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দিয়েছে। আগামী সপ্তাহে বন্যার আগাম বার্তার কথা জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ।

Please Share This Post in Your Social Media
May 2024
T W T F S S M
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031