ফয়সাল কাদির,সিলেট বিভাগীয় ব্যুরো প্রধানঃ-
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় ও উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এলাকার জনগণের পাশে নেই ৪ নং খাদিম পাড়া ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও ৪ নং খাদিমপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক বদরুল ইসলাম আজাদ।
খাদিম পাড়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের ৩ /৪ টি গ্রামের অধিকাংশ মানুষই দিন আনে দিন খায়।
করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯ মহামারীর প্রকোপে গ্রাম বাংলার মানুষের মধ্যে চরম উদ্বেগ ও হতাশা বিরাজ করছে।
এ ভাইরাসের প্রকোপ যতই বাড়ছে ততই অসহায় নিরীহ দরিদ্র মানুষের দীর্ঘশ্বাস প্রকট হচ্ছে।
মৃত্যুর ভয়ে হোম কোয়ারেন্টাইনে আর ক্ষুধার জ্বালায় বাইরে আসা-যাওয়া এই দুইয়ের যন্ত্রনায় জনজীবন অতীষ্ট হয়ে উঠেছে।
খাদিম পাড়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সচেতন মহল দাবি করে বলেন, ‘করোনাভাইরাসের এই সংকটময় সময়ে ৪ নং খাদিমপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার জনগণের পাশে আসেনি, সহযোগিতার হাত বাড়ায়নি বরং তিনি ৪ নং খাদিমপাড়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত খাদিম সিরামিকস লিমিটেডের গাড়ি দিয়ে পানি দিচ্ছেন রাস্তায় লোকমুখে শুনা যায় তিনি সরকারের দেওয়া ক্রান বিতরণ করতে ইচ্ছুক নয় সরকারকে জনগণের কাছে নষ্ট করতে উনার এই নিরবতা এলাকার দুই একজন স্থায়ী লোকের সাথে আলাপ করে জানা যায় প্রত্যেক শীতের মৌসুমে সিরামিকস লিমিটেড দুই বার করে ৬ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় পানি দেওয়া হয় মানুষের দুর্যোগের সময় বদরুল ইসলাম আজাদ কাছে না দাঁড়িয়ে ভালো হওয়ার জন্য উঠে পড়েন সিরামিকসের এই পানি দেওয়ার গাড়িতে।
তিনি এই কঠিন বিপদের সময় মানুষের পাশে না দাঁড়িয়ে আত্মগোপনে আছেন তিনি। এই ভয়াবহ দুঃর সময়ে এভাবে মানুষকে সাঁতারে ফেলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান।
৪ নং খাদিম পাড়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের বেশির ভাগ মানুষই শ্রমজীবী। দিনমজুর রিকশা ভ্যান বিভিন্ন ইত্যাদি কাজ করে তাদের পরিবারের আহার যোগায়। কিন্তু সরকারের নির্দেশনায় বন্ধ থাকায় মানুষের মধ্যে হাহাকার শুরু হয়েছে ।
বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে আর ক্ষুধার জ্বালায় জনজীবন অতীষ্ট হয়ে উঠেছে।
৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার বদরুল ইসলাম আজাদ এর কাছ থেকে ত্রাণ বিতরণের বিষয়ে জানতে চাইলে একাধিরবার মুঠোফনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।