মোঃ মিজানুর রহমান,মিরপুর (ঢাকা) থেকে :
এই ভাবে বিক্রি হচ্ছে খোলা বাজারে ভ্যানে হকারের মাধ্যমে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানী কর্মচারী ও ডাক্তার গনের প্যানিসিক ও ফিজিসিয়ান স্যাম্পল -প্যাডখাতা,কলম টিস্যুর বক্স, চাবির রিং,পেন ষ্টান্ড ও অন্যান্য প্রোডাক্ট।
ফাঁকি দিচ্ছে সাধারণ কেমিস্ট ভুক্ত ভুগি সাধারণ মানুষ বা ক্রেতাগণ। যেখানে নতুন প্রোডাক্ট বাজার জাত বা গুনগত মান যাচাই বাছাই করার ক্ষেত্রে অথবা একের অধিক প্রোডাক্ট ক্রয়ের বোনাস স্যাম্পল অথবা অসহায় মানুষের সেবায় ব্যবহৃত ঔষধ সাধারণত ভাবে ভোক্তাদের না দিয়ে বিক্রি হচ্ছে এককালীন অনেক টাকা এই ভাবে কোম্পানির প্রতিনিধিরা হাতিয়ে নিচ্ছে সাধারণ কেমিস্ট ও গরীবের প্রাপ্তি।
হকার কে জিজ্ঞেস করলে ক্রয়ের ঠিকানা বলতে অমত থাকেন। কেনাকাটায় সুবিধা মতোই নামি দামি কোম্পানির প্রোডাক্ট অল্পের ভিতরে পাওয়া যাচ্ছে সহজে কেনাবেচার সুবিধার্থে হচ্ছে নষ্ট কারো অধিকার।
যেখানে ব্যবহৃত কোনো প্রোডাক্টের গায়ে লেখাও নেই যে “বিক্রয়ের জন্য নয়” আসলে আমি মনে করি অন্তত কোম্পানির সারপ্রাইজ, গিফট অফার,ফিজিসিয়্যান,প্যানিস্যিক স্যাম্পল ও অন্যান্য ব্যবহৃত উপহার সামগ্রীর গায়ে স্পষ্ট বাংলা অক্ষরে লেখা থাকা বাঞ্ছনীয় আবশ্যক “বিক্রয়ের যোগ্য নহে”
যেখানে ঔষধ কোম্পানী গুলোর উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আমলে নিয়া যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া দরকার এবং প্রসাশনের নজর রাখতে হবে ছবিটি সংগ্রহ সরাসরি মিরপুর মুসলিম বাজারের আশপাস থেকে দৃশ্য মান, প্রায় দেখা যায় এরকম ব্রোকার।