২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

বাংলাদেশের জাতীয় হিন্দু মহাজোট চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে হিন্দু আইন পরিবর্তন প্রচেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশিত মে ২৮, ২০২৩
বাংলাদেশের জাতীয় হিন্দু মহাজোট চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে হিন্দু আইন পরিবর্তন প্রচেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

Sharing is caring!

চট্টগ্রাম ডেক্সঃ

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির উদ্যোগে ২৬ মে ২০২৩ শুক্রবার বিকাল ৩ ঘটিকায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে হিন্দু আইন পরিবর্তন প্রচেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত মানববন্ধনে হিন্দু মহাজোট চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির আওতাধীন চট্টগ্রাম মহানগর, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, বিভিন্ন থানা ও উপজেলা স্বব্যানারে অংশগ্রহণ করেন। চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির নির্দেশে ছাত্র মহাজোট চট্টগ্রাম জেলা ও তাদের থানা সমূহ গুলো ও অংশগ্রহন করেন। উক্ত মানববন্ধনে একাত্মতা পোষণ করে স্বব্যানারে উপস্থিত হয় রুদ্রজ ব্রাহ্মণ পুরোহিত সংঘ বাংলাদেশ,নিঃস্বার্থ নবজীবন সংগঠন। একই দিনে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির নির্দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। শ্রীমৎ ভগবত গীতা পাঠের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী নীপেশ রঞ্জন হোর এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণপদ আচার্য্যের সঞ্চালনায় শুরু হয়।উক্ত মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নির্বাহী সভাপতি হরিনারায়ন ভট্টার্চায্য প্রধান সমন্বয়কারী এস কে আচায্য,সহ-সভাপতি তরুণ কান্তি ভট্টাচার্য্য,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পলাশ কান্তি নাথ, সহ-সাধারণ সম্পাদক দয়াল সামন্ত, বিমল চন্দ্র নাথ,সাংগঠনিক সম্পাদক উজ্জ্বল বিশ্বাস, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃউৎপল কুমার নাথ, কানুলাল দেবনাথ,সহ প্রচার সম্পাদক মিন্টু দে,সহ-দপ্তর সম্পাদক গৌরী শঙ্কর চৌধুরী, দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক লায়ন সুমন চক্রবর্তী,ধর্ম ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মাস্টার দুলাল চন্দ্র নাথ, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক সনজিত কুমার পাল,গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক জয় আচার্য্য,যুব বিষয়ক সম্পাদক রণি নাগ মুন্ন,সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক চন্দ রাজ আচার্য্য,ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক অনিমেষ আচার্য, তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী ঝন্টু কুমার নাথ, গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক জনি আচার্য্য,কানুরাম আচার্য্য,চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সভাপতি সুজিত দাশ,সহ সভাপতি ডাঃ রুপম রুদ্র সাধারণ সম্পাদক পিংকু ভট্টাচার্য্য,সহ-সাধারণ সম্পাদক রাজীব চক্রবর্তী, কৃষ্ণ আচার্য্য, সুজিত আচার্য্য,লাকি দাশ,ডলি শীল,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আহবায়ক ডাঃ রিপন দাশগুপ্ত, সদস্যসচিব উজ্জ্বল রুদ্র, লিটন দাস, সমীর গুপ্ত,জিতেন দে,চট্টগ্রাম উত্তর জেলার আহবায়ক বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রদীপ শংকর রায়, প্রণব ঘোষ,রবীন্দ্র লাল নাথ,সদস্য সচিব প্রেমতোষ দাশ,দোলন কান্তি চৌধুরী,বাকলিয়া থানার সভাপতি ডাক্তার লিটন বিশ্বাস, ডাঃসঞ্জয় কান্তি দে,রিপন দাশ, সঞ্জয় দত্ত, দীপঙ্কর সেন,অরুপ দাশ গুপ্ত,চান্দগাঁও থানা কমিটির সভাপতি রাজীব মহাজন,সাধারণ সম্পাদক অজয় ভট্টাচার্য্য, বাঁশখালী থানার আহ্বায়ক সুপন মুহুরী,রুদ্রজ ব্রাহ্মণ পুরোহিত সংঘ বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব কান্তি নাথ,রিপু বালা দেবী,ছাত্র মহাজোট চট্টগ্রাম জেলার সাবেক সভাপতি ডাক্তার প্রত্যয় চক্রবর্তী,সাবেক নির্বাহী সভাপতি টিপলু আচার্য্য, জয় নাথ প্রমুখ।বক্তরা বলেন কিছুসংখ্যক অনৈতিক বিকৃত রুচির এনজিও কর্মীদের পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে হিন্দু বিধি-বিধানের কোন বৈষম্য না থাকা সত্ত্বেও তারা নানাভাবে অপপ্রচার চালিয়ে হিন্দুসমাজের অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। এইসব এনজিও কর্মীদের অপচেষ্টার কারণে ধর্ম নিরপেক্ষ বান্ধব বর্তমান সরকারও প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। তাই অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট এনজিও সংস্থা গুলির নিবন্ধন বাতিল করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেন।যদি এই আইন বাতিল করা না হয় তাহলে সনাতনীদের নিয়ে আরো কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।মানববন্ধন শেষে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব প্রেসক্লাব থেকে চেরাগি পাহাড় মোড় হয়ে আন্দরকিল্লা চত্বরে এসে শেষ হয়।