
মোঃ মেহেদী হাসান, রাজশাহীঃ
নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার কথিত সাংবাদিক মাহমুদুননবী (২৯)। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গার চাঁদাবাজি করে মানুষকে জিম্মি করে টাকা আদায়, পুলিশ প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে সাংবাদিকতা পেশাকে অপব্যবহার করে দিনের পর দিন রাজত্ব করে যাচ্ছেন।
এলাকাবাসীর অভিযোগ সূর্য ডুবলেই রাতের আঁধারে হয়ে যান ছিনতাইকারী,চাঁদাবাজ বিভিন্ন দপ্তর থেকে হুমকি ধামকি দিয়ে টাকা আদায় করা তার পেশা।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশ রক্ষাকারী বাহিনীর নামে অপবাদ কটুক্তি ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে বলেন সেনাবাহিনী মেজর আমার কথায় মাথানত করতে বাধ্য হয়, স্থানীয় এমপি( সংসদ সদস্য) ও তার সাথে কুলে উঠতে পারে নাই,কে এই কথিত সাংবাদিক মাহমুদুননবী?
কত বড় প্রভাবশালী এই মাহমুদুন্নবী যার কথায় এখনো মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব শহীদুজ্জামান সরকার এমপি আজ পর্যন্ত কুলে উঠে দাঁড়াতে পারে নাই। তাহলে কি আমরা ভেবে নেব ?একজন মাননীয় সংসদ সদস্য কথিত সাংবাদিক মাহমুদুন্নবীর থেকেও ছাড় পাই নাই,সেনাবাহিনী মেজারসহ সংসদ সদস্য তার পকেটে, সে কত বড় প্রভাবশালী কথিত সাংবাদিক যে কিনা বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তদন্ত আমি করে দেই,তাহলে কি আমরা ভেবে নেব? মাননীয় সংসদ সদস্য থেকেও বেশি ক্ষমতা তার? আর এই সাংবাদিক বাংলাদেশ সরকারের কোন ডির্পাটমেন্টে আছে তা নিয়ে বিভিন্ন মহলের ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সাধারণ মানুষ মানুষের কটুক্তি করে সমালোচনা করে আইনের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকেন তবে এই কথিত সাংবাদিক মাহমুদুননবী কেন নয় তা নিয়ে বিভিন্ন মহলের ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সরকারের কোন দপ্তর থেকে তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যে সেনাবাহিনী মেজরের তদন্ত তিনি করে দেন?সংসদ সদস্য ও তার কথায় উঠে বসে প্রশ্ন থেকে যায়
আমরা সেনাবাহিনী মেজর ও সংসদ সদস্যকে কটুক্তি করায় সেই কথিত সাংবাদিক মাহমুদুননবীর বিরুদ্ধে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।