৫ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৩রা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

ভাড়াটিয়াদের সাথে এ কি ছলনা

admin
প্রকাশিত অক্টোবর ৮, ২০১৯
ভাড়াটিয়াদের সাথে এ কি ছলনা

Sharing is caring!

এস. এন. লিপা :- যুগে যুগে হচেছ এ কি অবিচার! মানুষ জীবীকার তাগিদে ঢাকা আসে, কাজ করে ভাল ভাবে জীবনধারনের তাগিদ, কিন্তু যখন বসবাসের তাগিদে কারো বাসা ভাড়া নেন তখন শুরু হল রমরমা কারবার। ঢাকার বাড়িওয়ালা মানে খানদানী মানুষ, সম্মানিত। বাসা ভাড়া এখন সব থেকে রমরমা বিজনেস হতে দাড়িয়েছে।

বেশির ভাগ বাড়িওয়ালা কারেন্ট এর মিটার রেট নিজের মত করে ধরেন, ছয়. পাঁচ টাকা হতে তেরো. পাঁচ টাকা দরে পার ইউনিট। মিটার রেটিং তো নিজের মত করে নেন সুবিধা মত, দেখা যার গোপনেও পানির পাম্প মেশিনের বিল ভাড়াটিয়াদের উপর বসিতে দেন সম্মানিত বাড়িওয়ালারা। লজ্জার খাতির ভাড়াটিয়ারা কিছু বলতে পারেন না আর কিছু বললে বাসা ছেড়ে দেবার নোটিশ দেন সাধারণত। আর কারেনটের অফিসের সাথে খুব ভাল যোগাযোগ, লেনদেন থাকে। চাকুরীর তাগিদ থাকতে হয় ভাড়়াটিয়া হিসেবে। মাস শেষ বিশাল বিল, পানি বিল, কারেন্ট বিল, গেস বিল, সার্ভিসিং বিল, আরো কত কি,

সময়ের জাতা কলে এমন শোষন যুক্ত করে আরো তিক্ততা। মিটার কি কেউ এ ভাবে শিকল দিকে আটকা রাখে! কত মিটারে উঠল, দৈনিক কত ইউনিক খরচ হলো বুঝবে কি করে? অনেকে তো পানি ওঠানো ,পানি ছাড়ার খরচ ও নেন! আর কত অনাচার, এমন একটি উদাহরণ হচ্ছ ড্রিম লেনড পোপারটি, ঢাকা কেনটনমেনট, মানিকদি, নামাপাড়া, বারোশত ছয়। এমন বাড়িওয়ালা দেখা যায় ,বাসা ভাড়া আর টোটাল বিল সমান করেন। চোরা ভাবে অনেক বিল ভাড়াটিয়ার উপর বসিয়ে দেন। সরকারের কাছে বিচারে দাবি অনেক ভুক্তভোগীর।