কালিয়াকৈর থানার ওসি নাম ভাঙ্গিয়ে হালিম মন্ডল ভুয়া মানবাধিকার সভাপতি ভুয়া দৈনিক বৈষম্যমুক্ত পোর্টাল সাংবাদিক পরিচয়ে, লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ
রিপোর্টার পিআইডি ঢাকা: অনুসন্ধানমূলক নিউজ পর্ব ( ১) কালিয়াকৈ থানার ওসি নাম ভাঙ্গিয়ে মোঃ হালিম মন্ডল ভুয়া মানবাধিকার সংগঠনের সভাপত, ভুয়া দৈনিক বৈষম্যমুক্ত নিউজ পোর্টালের সাংবাদিক পরিচয়ে, লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন একটি চক্র প্রধান মোঃ হালিম মন্ডল ,পিতা রফিকুল মন্ডল মাতা হাসিনা বেগম গ্রাম হরিনাটি, যে কিনা কিছুদিন আগে গার্মেন্টসের কর্মী ছিল, রাতারাতি বলে যান বাংলাদেশ মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট এর গাজীপুর জেলা শাখার সভাপতি, সেই সাথে বলে যান সাংবাদিকতায়, যার নিম্নতম যোগ্যতা তাহার নাই, অনুসন্ধানে আমরা পাই, মোঃ বিপ্লব আহমেদ, মাতা বিউটি বেগম ,পিতা মোজাম্মেল হক গ্রাম লক্ষীপুর, পোস্ট অফিস মেরিট হাট , থানা পলাশবাড়ী। যাহার কোন সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী সাংবাদিকতার কোন সার্টিফিকেট সহ শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ফর্মালিটিজ এর সুযোগে করে, রাতারাতি ৩০০০ টাকার ওয়েবসাইট কিনে"দৈনিক বৈষম্য মুক্ত নিউজ পোর্টাল খুলে শুরু করেন গ্রামের অসহায় হতদরিদ্র, গার্মেন্টস কর্মী, অষ্টম শ্রেণী পাস থেকে শুরু করে দশম শ্রেণী পড়ুয়াদেরকে পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকার বিনিময়ে সাংবাদিকতার কার্ড বাণিজ্য করে আসছেন। এবং সাংবাদিকতার পেশায় যোগ দিতে আশাবাদী তরুণ যুবক যুবতী দের, একপর্যায়ে দফায় দফায় অফিস চেঞ্জ করতে হয়েছিল চাঁদাবাজির কারণে।
বর্তমান অফিস রয়েছে,অফিসের ঠিকানা খেয়াঘাট কাকাবাব বিরুলিয়া ছোট ব্রিজ, সেখানেই পরিচালিত হয় বাংলাদেশ মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম ও দৈনিক বৈষম্য মুক্ত নিউজ পোর্টালের অফিসিয়ালি কাজ, যার ছত্র,ছায়ায় রয়েছেন মাগুরা ঝিনাইদহীন দুই ভাই মহসিন বিশ্বাস ও বেলাল হোসেন।
মহসিন বিশ্বাস ও বেলাল হোসেন এর রূপালী গ্রুপ ইন্ডাস্ট্রি এইটারও একটি ইতিহাস রয়েছে। যাহার বহু দুর্নীতি আমাদের নজরে এসেছে কাগজপত্রে রয়েছে ঘাপলা। অনুসন্ধানে বের হয়ে আসবে সেই তথ্য আসলে বার মূল বিষয় নিয়ে অনুসন্ধানমূলক তথ্য গুলো প্রকাশ করি,
যে পত্রিকাটি নিয়ে ভুয়া পোর্টাল খুলে চাঁদাবাজি চলে আসছে তার প্রকৃত মালিক তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে সিনিয়র তথ্য অফিসার শেখ তিতুমীর আকাশ এর দৈনিক বৈষম্য মুক্ত পত্রিকাটি সরকারিভাবে ডিসি অনুমোদন ও জয়েন স্টকের স্মারক নং গভা: রেজিস্ট্রেশন, ট্রেড লাইসেন্স সহ আবেদন সিরিয়াল নং প্রকাশ করেন,C 855390/25, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা ডিসি পত্রিকাটি পরিচালনার ভার শেখ তিতুমীর আকাশকে অনুলিপির মাধ্যমে দায়িত্ব দেন।
আবেদন প্রক্রিয়ার সিরিয়াল নাম্বার প্রকাশ করিয়া শেখ তিতুমীর আকাশ প্রতিষ্ঠান কার্যালয়ে অভিযোগ দায়ের করিলে, এই চক্র মহল হয়ে ওঠেন একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর মত, যদিও সত্য কখনো চাপা থাকে না দৈনিক বৈষম্য মুক্ত পত্রিকা কি মালিকানা শেখ তিতুমীর আকাশ জানতে পারলে, নিজের প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষার জন্য আইনি পদক্ষেপ নেন ,
দৈনিক বৈষম্যমুক্ত প্রিন্ট মিডিয়ার বৈধ মালিক শেখ তিতুমীর অফিসিয়াল প্যাডের মাধ্যমে সকল কর্মী প্রতিনিধি সকলদেরকে অবগত করেন, এবং সঠিক নিয়মে সঠিক মালিকের নিকট সঠিক দপ্তরে, সকল রিপোটারদেরকে আহ্বায়ন করে, কিন্তু এই পরিপ্রেক্ষিতে গাজীপুর কালিয়াকৈর হালিম মন্ডল চক্র ক্ষিপ্ত হইয়া তাদের চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যাবে বিধায়, আইনি জটিলতায় পড়তে পারে সেই ভয়ে, সন্দেহজনকভাবে
মোছাম্মৎ সোমা আক্তার কে শেখ তিতুমীরের কাছে তথ্য প্রদান করেছে বলে হুমকি প্রদান করেন, তাহাকে সহ পত্রিকাটির বৈধ মালিক শেখ তিতু মীর আকাশ কে মেরে ফেলে দেওয়ার এবং মানহানি করার জন্য সকাল প্রকার প্রচেষ্টা করিয়া আসিতেছে।
যদিও প্রতিষ্ঠানটি অনেক আগে থেকেই গ্রামের অসহায় ছেলে মেয়েদেরকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে অফিসটিতে চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন অবৈধ কার্যকলাপ এবং মেয়েদের ওপর বদ নজর মনোভাব, ইতিমধ্যে অনুসন্ধানের কারণে নাম প্রকাশ করতে পারছিনা বলে দুঃখিত এমন কিছু ভুক্তভোগী রয়েছেন, ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা করে বেতন ধার্য করে এর প্রতিষ্ঠানটি মোঃ বিপ্লবকে, চেয়ারম্যান মহসিন মোল্লা ও বেলাল হোসেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আরো ২/৪ জন সহযোগিতা করে চলে আসছে,। মহসিন বিশ্বাস ও বেলাল হোসেনের কিছু আত্মকাহিনী নিয়ে আমরা পরবর্তী অনুসন্ধান নিউজে প্রকাশ করিব।
গাজীপুর কালিয়াকৈর সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট নামে যে ভুয়া মানবাধিকার সংগঠন দিয়ে হাজার হাজার মানুষের কাছে কার্ড বাণিজ্য করা হয়েছে, সেখানে একটি নিবন্ধন নাম্বারও এই চক্র মহল ভুয়া ভাবে বিপ্লবের সহযোগিতায় যুক্ত করেন এবং মানুষকে আসক্ত করে ন, নিবন্ধন নাম্বার টি হল RG NO 10920 যাহা সম্পন্ন একটি ভুয়া নাম্বার, অনুসন্ধানে আমরা মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট এর মহাপরিচালক এর নিকট সমর্পণ্য হলে তারা এটি সম্পূর্ণ ভুয়া এবং অবাঞ্চলীয় হিসেবে আমাদেরকে জানান,
ভুক্ত ভোগীদেরকে দ্রুত আইনের আশ্রয় নিতে মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট সহযোগিতা করিবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
দৈনিক বৈষম্যমুক্ত অবৈধ নিউজ পোর্টাল এর বিশেষ করে কালিয়াকৈর থানায় ১৫ জনের মত প্রতিনিধি পাওয়া গিয়াছে, বাংলাদেশ মানবাধিকার কল্যাণ ট্রাস্ট এর জেলা শাখার নামে ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা কার্ড বাণিজ্য করেছেন এই মোঃ হালিম মন্ডল, চাঁদাবাজি থেকে শুরু করে মানুষকে মিথ্যা হয়রানি এবং ভয়-ভীতি প্রদর্শন করিয়ে জামাত-বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নাম ভাঙ্গিয়ে তাদের আত্মীয়র পরিচয় দিয়ে রংপুর থেকে আগত এই চক্রটি শেষ কোথায়।
অনুসন্ধানে আমরা যখন মোঃ হালিম মন্ডল কে ফোন কলের মাধ্যমে এক ভুক্তভোগীর গাজীপুর ডিবি র অতিরিক্ত গোয়েন্দা শাখায় অভিযোগের ভিত্তিতে সাংবাদিক মোঃ হালিম মন্ডল কে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি রাজনৈতিক প্রভাব সহ কালিয়াকের থানার ওসি মহোদয়ের ভাতিজা পরিচয় দেন এবং সাংবাদিকদের কে হুমকি দেন।
(উক্ত বিষয়গুলো কল রেকর্ড রয়েছে) সাংবাদিকরা সেই হুমকির প্রতিবাদে এবং ভুয়া প্রতিষ্ঠান নিয়ে কাজ করে অসহায় নিরীহ মানুষদেরকে হয়রানি করার কারণে এক ভুক্ত ভোগী সাংবাদিকদের সমর্পণ্য হন , সাংবাদিকদ গন বিষয়টি গাজীপুর গোয়েন্দা ডিবি কার্যালয় একটি অভিযোগ দায়ের করিতে সহযোগিতা করেন,
অভিযোগের বিষয়টি একপর্যায়ে মোঃ হালিম মন্ডল এর নিকট অবগত হলে থানা ওসি তার খালু হন বলে কে অভিযোগ করল তাদেরকে দেখে নিবে বলে অকথ্য ভাষায় সাংবাদিকদেরকে গালাগাল করেন। দৈনিক বৈষম্যমুক্ত ভুয়া অনলাইন নিউজ পোর্টালে চাকরিগত অবস্থায় মোসাম্মৎ সোমা নামে এক স্টাফ রিপোর্টার পরবর্তীতে তাকে পদবী দেওয়া হয় নিউজ ডেস্ক হিসেবে, গত চার মাস তাহাকে কোন বেতন ভাতা না দেওয়ার কারণে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বিজ্ঞাপন এনে দেওয়ার সকল বিল সহ এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা , সকল হিসাব নিকাশ করিয়া পেতে যান, আজকাল করে এইভাবে মোঃ বিপ্লব হোসেন কর্মীদেরকে ঘুরাতে থাকেন, যেহেতু প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে চেয়ারম্যান মহাসিন বিশ্বাস ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেলাল হোসেন সহ উপদেষ্টা গন তাদেরকে জানাইলে তাহারা অতীতের মত মেয়েদেরকে কুপ্রস্তাব প্রদান করেন, প্রতিষ্ঠানের মেয়ে ও ছেলেরা সম্মানের তাগিদে চাকরি হইতে রিজাইন নিয়ে বের হয়ে আসেন,পরবর্তীতে এই কুচক্র মহল চক্র মহল মোঃ হালিম মন্ডলের নেতৃত্বে, মোবাইল নাম্বার ০১৭৪০ ৭০৭২৬১ ,মোহাম্মদ মামুন কাজী সহ-সভাপতি মোবাইল নাম্বার ০১৭৯৭২১৬০৩১ মোঃ সুজন মোল্লা উপদেষ্টা
পিতা রমজান ,মাথা রসুন আরা বেগম ,গ্রাম কলা গাছি
পোস্ট ধুকুরিয়া বেড়া ,থানা বেলকুচি ,জেলা সিরাজগঞ্জ, মানবাধিকারের উপদেষ্টা, ভুয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক বৈষম্যভুক্ত অনলাইন পোর্টালে আমাদের পরিবার সেক্টরে গেলে আরো ১৫ থেকে ২০ জন এই চক্র অসহায় সাংবাদিক ও স্টাফ রিপোর্টার কর্মচারীদের উপরে মিথ্যা হামলা মামলা করবে বলে তাদেরকে আইনের আওতায় আনবে হুম কে প্রদান করে।
ভুক্তভোগীরা প্রাণের ভয়ে সম্মানের ভয়ে অবশেষে, এই ভুয়া চক্রটিকে আইনের আওতায় আনার জন্য, প্রমাণপত্র দাখিল করে বিভিন্ন থানায় জিডি মামলা সহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিযোগ দায়ের করেছেন, যাহা কার্যক্রমটি এখনো চলমান রয়েছে, স্বরাষ্ট্রের অভিযোগ নং০৫,০০১,২৪/১০১৫, একটি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে, হাকিমপুর থানা, জেলা দিনাজপুর, সাধারণ ডায়েরি নং ১০৩২, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরেকজন ভুক্তভোগী জীবনের নিরাপত্তা ও এই ভয়ংকর সন্ত্রাসী চক্রদের হাত থেকে রক্ষা পেতে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন যার স্মারক নং,৪৪,০০,০০০০১,০০৫,২৪/১০১০, উপরস্থ সন্ত্রাসী আইনি জটিলতার পুড়ে যাওয়ার কারণে ধরনের বেরিয়ে আসেন এদের মূল হোতা থলের বিড়াল বাটপার চাঁদাবাজ ভুয়া পত্রিকার সম্পাদক ও বহু মামলার আসামি , উপরোক্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিযোগ ও ভুক্তভোগীদের সকল সাধারণ ডায়েরি, থানার অভিযোগ সকল কিছুতেই এই তিন বিবাহ প্রাপ্ত, দৈনিক ক্রাইম তালাশ, এর সম্পাদক মাহমুদুল কবির নয়ন, এর নাম রয়েছে ,প্রতিটি মামলা ও প্রতিটি নিরাপত্তার সাপেক্ষে থানার সাধারণ ডায়েরি নম্বরগুলো প্রকাশ করিলে, এই চক্র মহসিন মোল্লা , বেলাল হোসেন, মোহাম্মদ বিপ্লব, হালিম মন্ডল সকলের যুক্তি করিয়া, দৈনিক ভুয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল এর সকল সন্ত্রাসী মহল, নিজেরা বিপদে পড়বে বলে, দৈনিক ক্রাইম তালাশ ভুয়া পত্রিকা সম্পাদক প্রকাশক মাহমুদুল কবির নয়ন কে দিয়ে , মোছাম্মৎ সুমা আক্তার তাহার গোপন ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে করে, গত ০৯/০৩/২৫ রাত আনুমান ১২ দিকে মোসাম্মৎ সোমা আক্তার এর হোয়াটসঅ্যাপে, ভুয়া পত্রিকার বাটপার চাঁদাবাজ মাহমুদুল কবির নয়ন সুমা আক্তার কে সেই ভিডিও দিয়ে ব্ল্যাকমেইল করার চেষ্টা করেন, এবং একপর্যায়ে তাহার কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন, যদি সেই চাঁদা দেওয়া না হয় তাহলে এই পণ্যগ্রাফি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সহ দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর ফেসবুক পেইজে ও ভুয়া পোর্টালে ছড়িয়ে দিবে বলে হুমকি দেন এবং বিপ্লবের কাছে পাওনা টাকা যদি তিনি চাইতে যান তাহলে আরো ভয়ানক পরিস্থিতি অবলম্বন করতে হবে বলে এই প্রতারক চক্র জানান, যাহার সকল whatsapp চ্যাটিং কপি তৎক্ষণাতি ও ভয়েজ গুলো সংগ্রহ করা হয়। সর্বশেষ হোয়াটসঅ্যাপ কলের মাধ্যমে মাহমুদুল কবির নয়ন মোসাম্মৎ সোমা আক্তার কে হুমকি দেন যে এইসব বিষয় প্রশাসনকে জানাইলে তাহলে কপালে এর থেকে খারাপ কিছু অপেক্ষা করছে প্রয়োজনে মোসাম্মদ সুমা আক্তারের নিজ গ্রামে গিয়ে এই ভিডিও ভাইরাল করে দিবেন বলে হুমকি প্রদান করেন।
ভুক্তভোগী সোমা আক্তার তাদের চক্রান্তের মূল হোতা মোঃ বিপ্লব হোসেন ও হালিম মন্ডল, মহাসিন বিশ্বাস ও বেলাল কে জানাইলে তারা , তারা হুমকি প্রদান করেন এর থেকে আরও অনেক কিছু হবে আমরা যা বলি আমাদের কথা মত কাজ না করলে তারপরে নীতি এমনই হবে বলে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে মেরে গুম করে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করে, মোঃ হালিম মন্ডল বলে তোর কোন প্রশাসন বাপ আছে পারলে কালিয়াকে নিয়ে আয়, থানার ওসি আমার খালু আমি কি করতে পারি তোদেরকে দেখাবো, ভুক্তভোগী মোছাম্মৎ সোমা আক্তার কোন সুবিচার না পেয়ে ০৯/০৩/২০২৫ ইং তারিখে বিকাল ৪ ঘটিকায় আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে পর্নোগ্রাফি মামলার প্রক্রিয়া করণ করিতে সরাসরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ ও নির্দেশনা কমে মামলা কি ফাইন্ডিং করা হয়। এবং আশুলিয়া থানা ওসি মহোদয় দ্রুত আসামিদেরকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করিবেন বলে আশ্বাস দেন।
মূল কথা হলো যে এই সন্ত্রাসী ভুয়া কুচক্রী মহল এর প্রধান মোঃ হালিম মন্ডল ভুয়া সাংবাদিক ও মানবাধিকার সভাপতি ও মোঃ বিপ্লব এদের শেষ কোথায় এদের হুমকির এবং নানার হয়রানির শিকার হইয়া সর্বশেষে উপরোক্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশনা নিয়ে
উক্ত আসামি গং দের কে দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে আইনি সহায়তা করিতে নির্দেশ প্রদান করেন। উক্ত নির্দেশের ভিত্তিতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র অফিসার পিআইডি শেখ তিতুমীর আকাশ পিআইডি, গত ১০/১০/২০২৫ তাহার পরিচয় দিয়ে কালিয়াকৈর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহোদয়ের নিকটে তাহার পরিচয় দিয়ে উপরোক্ত চক্র সন্ত্রাসী বাহিনী বিশেষ করে মোঃ হালিম মন্ডল এর বিষয়ে তদন্ত করনে মাধ্যমে বিষয়টি অবগত করেন এবং মোহাম্মদ হালিম মন্ডল সহ তার সাথে যারা জড়িত, সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে জানান। এবং কালিয়াকৈর থানা ওসি তিনি উক্ত সকল সন্ত্রাসী চাঁদাবাজি ভুয়া পরিচয় দানকারী দের উদ্দেশ্যে স্পষ্ট বলে দেন, গাজীপুর কালিয়াকৈর এর মাঝে, আমার কোন আত্মীয়-স্বজন রক্তের ভাই বন্ধু নেই, যদি কোন চক্র এই ধরনের কর্মকান্ড করে থাকে আপনারা সকলে আইনিভাবে যেহেতু অভিযোগ করেছেন, আপনারা যখন বলবেন প্রশাসন আপনাদের পাশে আপনাদের নিরাপত্তার জন্য এই কুখ্যাত চক্রদেরকে আইনের আওতায় আনবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন। মূল কথা থাকে যে গাজীপুর কালিয়াকৈর থানার বর্তমান অফিসার ইনচার্জ অত্যন্ত ভদ্র সাহসী বিনয়ের সাথে আইনি সহায়তা প্রদান করিবেন বলে সাংবাদিক ও ভুক্তভোগীদের কে পুলিশ জনগণের বন্ধু এবং সাংবাদিকদের বন্ধু বলে সাহস যোগান।
আজ অনুসন্ধান নিউজ পর্ব এক, প্রকাশ করিলাম, এবং সকল ডকুমেন্ট নিউজ এর ডকুমেন্টে পেয়ে যাবেন, সেই সাথে পরবর্তী অনুসন্ধান নিউজ ২ এর কুখ্যাত চাঁদাবাজ তিন বিবাহি দৈনিক ভুয়া ক্রাইম তালাশ পত্রিকার ভুয়া সম্পাদক মাহমুদুল কবির নয়নের কুকর্মের সকল ডকুমেন্ট একই হারে প্রকাশ করিব, দর্শক খেয়াল করে দেখবেন প্রতিটি মামলা এবং প্রতিটি জিডি আসামি যাদেরকে উল্লেখ্য করা হয়েছে এখানে যারা উক্ত আসামি রয়েছেন প্রত্যেকেই সেখানে জড়িত।
আমাদের সাথে থাকুন এবং দেখতে থাকুন এদের কুকর্ম কতটুকু এদেশে ঠাঁই পায় দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য ব্যবস্থা করা হইয়াছে। এবং দেশের নামিদামি মিডিয়া তালিকাভুক্ত পত্রিকা গুলোতে নিউজগুলো প্রকাশিত হবে সবাই চোখ রাখুন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য; আমরা হতাশা জনক খুবই দুঃখজনক একজন নারী সাংবাদিক যাদের কাছে সুরক্ষিত নয় । তাহলে সাংবাদিকতা কোথায় পৌঁছাচ্ছে। প্রশ্ন সকল নারী সাংবাদিক ও আদর্শবান সাংবাদিকদের কাছে। আমরা সকল নারী সাংবাদিক ভাই বন্ধু দের সহযোদ্ধা সহ সকল সাংবাদিক সংগঠন, থানা ও জেলা প্রেসক্লাব এর নেতৃবৃন্দদের কাছে জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল কেন্দ্রীয় কমিটি পাশে থেকে এই অন্যায় কারীদেরকে দ্রুত আইনের আওতায় আনিতে সকলের সহযোগিতা চাই।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ। প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯ ইমেইল: abhijug@gmail.com
Copyright © 2025 Weekly Abhijug. All rights reserved.