২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

‘বাপার্ড’ এর পরিচালনা বোর্ডের সদস্য হলে পটুয়াখালী ভার্সিটির ভিসি ড. কাজী রফিকুল ইসলাম

admin
প্রকাশিত ডিসেম্বর ২০, ২০২৪
‘বাপার্ড’ এর পরিচালনা বোর্ডের সদস্য হলে পটুয়াখালী ভার্সিটির ভিসি ড. কাজী রফিকুল ইসলাম

Sharing is caring!

দুমকী ও পবিপ্রবি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:-
বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বাপার্ড) এর গোপালগঞ্জের পরিচালনা বোর্ড এর সদস্য হিসেবে মনোনয়ন পেলেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম।

১৮ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোঃ আনিচুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি করা হয়। বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বাপার্ড) এর আইন ২০১২ এর (৭)১ এর (ধ) ধারার প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এবং মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের ১৫/১১/২০০৬ খ্রি. তারিখের মপবি/ কঃবিঃশাঃ/ উঃপঃ-২ (বিবিধ) ২০০৬/১২০ নং স্মারকাদেশ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে তাকে তিন বছর মেয়াদে নিয়োগ দেয়া হয়।

পবিপ্রবি’র ভাইস চ্যান্সেলর বিশ্ববরেণ্য ফার্মাকোলজিস্ট ও গ্যাস্ট্রোলজিস্ট প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম উক্ত (বাপার্ড) এর পরিচালনা বোর্ড এর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য পদে মনোনয়ন পাওয়ায় পবিপ্রবির প্রো ভিসি প্রফেসর ড. এসএম হেমায়েত জাহান, ট্রেজারার প্রফেসর মোঃ আবদুল লতিফ, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মোঃ মামুন অর রশিদ, ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ জিল্লুর রহমান, বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি রেজিস্ট্রারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তারা বলেন, এই ধরনের মনোনয়ন আমাদের ভাইস চ্যান্সেলর স্যারের পেশাগত দক্ষতা, সুনাম এবং সমাজ উন্নয়নে তার ভূমিকার যোগ্যতাকে স্বীকৃতি দেয়।

ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম তার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, বর্তমান সরকার আমাকে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বাপার্ড) এর পরিচালনা বোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে মনোনীত করা সত্যি আমার জন্য অত্যন্ত সম্মানের। আমি স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নিকট কৃতজ্ঞ এবং এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনে নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

তিনি আরও বলেন, দেশের গ্রামীণ জনপদের দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়নে কাজ করে জাতির কল্যাণে অবদান রাখতে চাই।” গ্রামের অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং সামগ্রিক উন্নয়নে কাজ করার জন্য এটি আমাকে আরও অনুপ্রাণিত করবে।