২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

সাংবাদিকদের অনুসন্ধানে কোনাবাড়ির সেলিম মিয়ার মার্কেট আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ উদঘাটন।

প্রকাশিত আগস্ট ২৫, ২০২৪
সাংবাদিকদের অনুসন্ধানে কোনাবাড়ির সেলিম মিয়ার মার্কেট আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ উদঘাটন।

Sharing is caring!

শোয়েব হোসেন

গাজীপুরের কোনাবাড়ী মেট্রো থানা এলাকায় শ্রমিকলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক সেলিম মিয়ার মার্কেটে আবাসিক হোটেল ব্যবসার পাশাপাশি অপকৌশলে গোপন শেল্টারে চলছে পতিতার জমজমাট বাণিজ্য ।

সরজমিনে দেখা গেছে, গাজীপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে মালিক রাসেল ও ম্যানেজার জুয়েল মিয়া রুম ভাড়া নিয়ে আবাসিক হোটেলের নামে ৬/৭ জন নারী যৌনকর্মী রেখে গোপনে অসামাজিক কার্যকালাপ পরিচালনা করছেন নিয়মিত।বিশ্বস্ত সূত্রে আরও জানা যায়, আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে স্থানীয় প্রভাবশালীদের যোগসাজশে এবং ভবন মালিক কোনাবাড়ী শ্রমিক লীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক সেলিম নেতার নেতৃত্বে। সাধারণ জনতার মতে, এই সেলিম এলাকার কুখ্যাত ভয়ংকর মাস্তান ও সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যাবসায়ী।

এলাকাবাসী আরো জানান,স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও ব্যাবস্থা না থাকায় বাহিরে পাহাড়া বসিয়ে দালাল চক্রের মাধ্যমে হোটেল কর্তৃপক্ষ সিন্ডিকেট তৈরি করে নারী যৌনকর্মীদের দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে । এই ব্যাপারে কোনাবাড়ি মেট্রো থানায় মুঠোফোনে বহুবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কাউকে পাওয়া যায়নি । পরে সেখানকার নতুন ওসির মুঠো ফোনে যোগাযোগ করে বিস্তারিত অবহিত করা হলেও ব্যবস্থা গ্রহণে দেখা যায়নি কোন তৎপরতা।

সচেতন মহলের মতে, পুরো এলাকা জুড়ে অদৃশ্য দাপটে চলছে প্রতিনিয়ত এসব অসামাজিক কার্যকলাপ। এ ধরনের ঘটনায় সাংবাদিক মহল সুধী সমাজের সাধারণ লোকজনের প্রত্যাশা দেহ ব্যবসার স্থানগুলো স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি ।