Sharing is caring!
দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীনতম বৃহত্তম রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য পদে তৃতীয় বারের মতো মনোনীত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের কৃতি সন্তান আবু ছালেক (বুলবুল মুন্সী) কে।
বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগের সভাপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশক্রমে ১২ মার্চ ২০২৪ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী জননেতা ওবায়দুল কাদের এমপি স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ কমিটির (২০২২-২০২৫) অনুমোদন দেয়া হয়। এতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর অন্যতম সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মওলা নকশেবন্দীকে চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফাকে সদস্য সচিব করে ২১৫ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় উপ কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
লাগাতার তিনবারের নবনির্বাচিত সদস্য আবু ছালেক (বুলবুল মুন্সীর) মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপমহাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হয়ে কাজ করতে পারায় নিজেকে গর্বিত মনে করি। বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ধারণ ও লালন করে বিশ্ব নেত্রী বঙ্গরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে শক্তিশালী ও বেগবান করাই আমার মুল প্রধান লক্ষ্য। আমাকে লাগাতার তিন বারের মতো পুনরায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সদস্য মনোনীত করায় বঙ্গবন্ধুর তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সফল সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ কমিটির চেয়ারম্যান খন্দকার গোলাম মাওলা নকশেবন্দী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সদস্য সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা ইউনিয়নের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান মোঃ আবু ছালেক (বুলবুল মুন্সী) ছোট বেলা থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারন ও লালন করে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে নিজেকে ব্রত রেখে চলেছেন।
এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃত্বে আছেন, নিজ জন্মভূমির বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজে অংশগ্রহণ ও মাধকের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকে।