Sharing is caring!
তালহা চৌধুরী রুদ্র: চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা এবং আশেপাশের অন্যান্য থানা এবং উপজেলা গুলোতে বন্ধ হচ্ছে না সিএনজি চাঁদাবাজির অভিনব কৌশল।
এ বিষয়ে অনেক বার করে সংবাদ করেও কোন লাভ হয়নি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক চৌধুরীকে (ইউএনও) বিভিন্ন তথ্য প্রমাণ দিলেও ফটিকছড়ি উপজেলায় এখনো বন্ধ হয়নি টোকেন বাণিজ্য চাঁদাবাজি ব্যবসা।
তাহলে এর শেষ কোথায়? কোথায় গেলে বন্ধ হবে এই সিন্ডিকেট চাঁদাবাজি?
অনুসন্ধানে জানা যায়,দুর্বৃত্তরা সমিতির নামে সিএনজি ড্রাইভারদের অভিনব কৌশলে তাদের সসদ্য করে নেয়। তাদের আপদে বিপদে সহযোগিতা করবে বলে টাকা(চাঁদা) নেয়। কিন্তু আপদে- বিপদে তো দূরের কথা কেউ মারা গেলেও কোন সহযোগিতা করা হয় না ।
সিএনজি ড্রাইভাররা বলেন, তারা কোন সুবিধা পায় না। এমনকি সমিতি থেকে যা বলা হয়েছে প্রত্যেকটা কথাই মিথ্যা। তাদের কোন সুবিধা অসুবিধা দেখা হয় না। তাদের সুখ-দুঃখে কোনরকম টাকা-পয়সা দিয়ে সাহায্য করা হয় না।
ড্রাইভাররা আরো বলেন, আমরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে টাকা উপার্জন করি সংসার চালাই আর সেই টাকা আমাদের কাছ থেকে নিয়ে সমিতির নাম করে সিন্ডিকেট চাঁদাবাজি করে সেই টাকা নিয়ে খাচ্ছে অনেক প্রভাবশালী এবং সরকারি বেসরকারি লোকজন সহ আরো অনেকেই। আমরা এর থেকে নিস্তার চাই।
সভাপতি শফি এবং নাজিরহাট সমিতির সদস্য বাহাদুর আলম সাংবাদিকদের উদ্যেশ্যে বলেন, আপনাদের যা ইচ্ছা লেখুন, আমাদের কিছু যায় আসে না।এমনকি সাংবাদিকদের প্রাণনাশের হুমকি-ধমকিও দেন। এমন সময় লোকজন জড়ো হওয়ার কারণে সেখান থেকে সাংবাদিকরা চলে আসতে বাধ্য হয়।