Sharing is caring!
স্টাফ রিপোর্টারঃ নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলায় পানিওড়া গ্রামের আইনুল ইসলামের ছেলে মো: আলম , মৃত জসিমুদ্দিন এর ছেলে মো: আলীম, মো: আইনুল ইসলামের স্ত্রী মোছা: ফাইমা , মো: আলীম এর স্ত্রী মোছা: নাছিমাকে নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল ২ নওগাঁ আদালতে মোছা: মনোয়ারা খাতুন বাদী হয়ে মামলা করে হয়রানী করার অভিযোগ।
জানা গেছে, মালমার বাদীর কন্যা শাহানাজ খাতুনের সাথে আইনুল ইসলামের ছেলে মো: আলম এর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠার একপর্যায়ে তারা পালিয়ে আদালতে এফিডেভিট এর মাধ্যমে বিয়ে করেন । মেয়ে নাবালিকা হওয়ায় তাদের বিবাহ কোন সরকারী রেজিষ্ট্র করিতে পারেনি তাই তারা কোট এফিডেভিট করেন এ্যাডভোকেট আব্দুল মোত্তালেব এর কাছে। পরিবারের অমতে বিয়ে করায় মেয়ের মা মোছা: মনোয়ারা খাতুন আদালতে মিথ্যা মামলা করে মো: আলমের বিরুদ্ধে।মামলাতে উল্লেখ করা হয়েছে তার মেয়ে শাহানাজ খাতুন কে ধর্ষন করা হয়েছে এবং ধর্ষনের সহযোগী হিসেবে ছেলের আপন খালু সহ আসামীগণরা সহযোগীতা করেছে মর্মে মামলায় উল্লেখ করেন । উক্ত মামলার আসামীগণরা মামলার সঠিক তদন্ত করে আইনাগুগ ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ করেন । এ বিষয়ে আলম এর বাবা মো: আইনুল ইসলামের সাথে কথা বলে জানা গেছে।বাদীনির বাড়ীতে আলম মাটি ভরাট এর কাজ করার এক পর্যায়ে শাহানাজ খাতুনের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এরই ধারাবাহিকতায় এক পর্যায়ে তারা এফিডেফিভিটের মাধ্যমে বিবাহ করেন । এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিথ্যা মামলা করে আলমকে জেল হাজতে পাঠিয়েছে এবং আমাদের কেও ঐ মামলায় আসামী করে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করছে । মামলার সঠিক তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ করেছেন ।অভিযুক্ত আলম এর বাবা মো. আইনুল হক বলেন, আমার ছেলে সহ আমার পরিবারের সকলকে ধর্ষণ মামলা করে ফাঁসানো হয়েছে। তাই মামলার সঠিক তদন্ত করে বিচারের দাবী করছি।এ বিষয়ে মো: আলম এর খালু মো: আলীম সহ অভিযুক্তরা বলেন, এ মামলা সর্ম্পকে আমরা কিছুই জানিনা মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদেরকে ফাঁসানো হয়েছে ।মামলার বাদীনি মোছা: মনোয়ারা খাতুন বলেন, আমার মেয়েকে ফাঁসিয়ে বিয়ে করেছে। এবং স্থানীয় চেয়ারম্যান এবং থানায় শালিস করা হয়েছে। সমাধান না হওয়ায় মামলা করেছি।