মোজাম্মেল হক লিটন, নোয়াখালী প্রতিনিধি:
নোয়াখালীতে বিএনপির জনসমাবেশে সাংবাদিক কর্মীদের সাথে অশোভন আচরণ ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২৭মে) বিকেলে জেলা শহরের মাইজদীর নোয়াখালী প্রেসক্লাব সড়কে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বক্তব্য দেওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত তিনজনকে শনাক্ত করেছেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক কর্মীরা। ভুক্তভোগী সাংবাদিকরা অভিযোগ করে বলেন, সমাবেশের মঞ্চের সামনে সাংবাদিকদের জন্য জায়গা রাখা হলেও নেতা-কর্মীদের কারণে সেখানে দাঁড়াতে পারেননি সংবাদকর্মীরা। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার আগমুহূর্তে সংবাদকর্মীদের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি শুরু করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এ সময় ছবি ও ভিডিও নিতে সমস্যা হওয়ায় নেতা-কর্মীদের ক্যামেরা থেকে সরে দাঁড়ানোর অনুরোধ করলে তারা উপস্থিত সংবাদকর্মীদের ওপর ক্ষিপ্ত হন। একপর্যায়ে সংবাদকর্মীদের ‘আওয়ামী লীগ সরকারের দালাল’ বলে তাদের দিকে তেড়ে আসেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন ও ক্যামেরা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। নোয়াখালী জেলা বিএনপির সভাপতি এ জেড এম গোলাম হায়দার বলেন, আমি বিষয়টি তখন খেয়াল করিনি, পরে শুনেছি। এমন ঘটনা কারও প্রত্যাশিত না। বিষয়টির জন্য আমরা দুঃখিত। বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহানের বাসায় বিষয়টি মীমাংসা করে দেওয়ার কথা। বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান বলেন, এ ঘটনা নিয়ে তিনি জেলার নেতাদের সঙ্গে বসছেন। দলের কতিপয় অতি উৎসাহী নেতাকর্মী মুঠোফোনে সমাবেশের ভিডিও চিত্র ধারণ করতে গিয়ে ওই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িতদের সতর্ক করা হয়েছে। সাংবাদিক কর্মীরা বলেন বিএনপির সমাবেশের মধ্যে বার বার সাংবাদিক কর্মীরা লাঞ্ছিত হয়েছেন।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.