Sharing is caring!
স্টাফ রিপোর্টার : টাঙ্গাইল শহরের দিঘুলীয়া-সাকরাইল সড়কের লৌহজং নদীর উপর নির্মিত সেতুর রেলিং কেটে রাস্তার বের করার অভিযোগ উঠেছে শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে।
এছাড়াও লৌহজং নদীর জায়গা অবৈধভাবে দখল করে বসতবাড়ি নির্মাণের অভিযোগও রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় আলোচনা ও সমালোচনা ঝড় বইছে। এ বিষয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে স্থানীয়রা।
জানা যায়, তিন কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে টাঙ্গাইল পৌরসভার উদ্যোগে দিঘুলীয়া-সাকরাইল সড়কের লৌহজং নদীর উপর ২০১৬ সালের ১৮ মার্চ সেতু নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর করা হয়। স্থানীয় সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন উপস্থিত থেকে এই ৫১ মিটার সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর করেন। সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য সেতুর দুই পাশে এসএস পাইপ দিয়ে রেলিং দেয়া হয়।
সেই সেতুর পাশে সদর উপজেলার যুগনী গ্রামের শফিকুল ইসলাম তার শ্বশুড়বাড়ী দিঘুলীয়া এলাকায় বাড়ি নির্মাণ করছেন। অভিযোগ রয়েছে, লৌহজং নদীর কিছু জায়গা তিনি অবৈধভাবে দখল করে সীমানা প্রাচীর করছেন।
এছাড়াও তার চলাচলের সুবিধার জন্য লৌহজং নদীর উপর নির্মিত সেতুর রেলিং কেটে রাস্তা বের করেছেন। এতে স্থানীয়দের মাঝে আলোচনা ও সমালোচনার ঝড় বইছে।
শফিকুল ইসলাম বলেন, মেয়রের অনুমতি নিয়ে রেলিং কাটা হয়েছে।
টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র এসএম সিরাজুল হক আলমগীর বলেন, বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।