২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

বশেমুরবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে গবেষণা প্রতিযোগিতা

admin
প্রকাশিত মে ২, ২০২৩
বশেমুরবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে গবেষণা প্রতিযোগিতা

Sharing is caring!

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি:স্নাতক শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও উচ্চ শিক্ষা ক্লাবের আয়োজনে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গবেষণা শিক্ষা কার্যক্রম নভিস রিসার্চার কম্পিটিশন ২০২৩।

গতকাল সোমবার (১মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ও উচ্চ শিক্ষা ক্লাবের ফেসবুক পেইজ থেকে প্রকাশিত হয় নভিস রিসার্চার কম্পিটিশন ২০২৩ এর বিজ্ঞপ্তি।

এতে বলা হয় প্রতিযোগিতায় মোট সাতটি রিসার্চ ফিল্ড থাকবে। যেখানে স্নাতকের শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করা যাবে। কম্পিটিশনটি তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রথমে অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবমিশন পরবর্তীতে প্রপোজাল সাবমিশন এবং সর্বশেষ ধাপ ওরাল প্রেজেন্টেশন।

উক্ত গবেষণা প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ জন গবেষক শিক্ষক সাতটি গবেষণা ফিল্ডে সুপারভাইজার হিসেবে থাকবেন। তারা হলেন পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষক প্রতিযোগিতার পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সুপারভাইজার মো: রাজীব হোসেন, জীবপ্রযুক্তি ও জিন প্রকৌশল বিভাগের সুপারভাইজার ড. মো: সারাফত আলী, গণিত বিভাগের সুপারভাইজার ড. দীপঙ্কর কুমার, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সুপারভাইজার ড. মো: শামসুল আরেফিন, অর্থনীতি বিভাগের সুপারভাইজার মো: খসরু, খাদ্য প্রকৌশল বিভাগের সুপারভাইজার ড. মো: কামাল হোসেন, কৃষি বিভাগের সুপারভাইজার ড. নাজমুল হক শাহীন।

গবেষণা ও উচ্চ শিক্ষা ক্লাবের সভাপতি আকিব আদনান সাফিন আয়োজনের ব্যপারে বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গবেষনা উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত নির্দেশিনা থেকে বঞ্চিত। ক্লাবের মাধ্যমে আমরা এসব নির্দেশনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের প্রদান করে আসছি গত এক বছর যাবত। আমাদের ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত “Novice Researcher Competition” এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গবেষণার প্রতি আরো আগ্রহী করে তুলবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গবেষণাধর্মী কালচার তৈরি করবে, এই আশা ব্যক্ত করছি।”

ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রিফাত ইসলাম বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গবেষণার আগ্রহ ব্যাপক, তবে তাদের হাতে কলমে গবেষণা শিখিয়ে দেওয়ার প্ল্যাটফর্ম আমাদের এই একটাই ক্লাব। এবং সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে এটাই প্রথমবারের মতো গবেষণার শিক্ষার আয়োজন। এই আয়োজন করতে পেরে আমরা ক্লাবের সদস্যরা আনন্দিত বোধ করছি।”