স্টাফ রিপোর্টারঃ নেত্রকোনার মদন উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল কর্তৃক ভুল নকশার (ডিজাইন) তৈরি করে ধোবাওয়ালা কৃষ্ণপুর গ্রামে এলএলপি) সংযোগ লাইন অনুমোদনের বিরুদ্ধে সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগের আলোকে সরজমিনে গিয়ে জানা যায়,ধোবাওয়ালা গ্রামের আঃ রাজ্জাক মিয়ার ছেলে গ্রাহক রবিউল ইসলাম, কৃষি জমি সেচের জন্য মদন উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি থেকে এলএলপি সংযোগ অনুমোদনের জন্য আবেদন করেন।
উক্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মদন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল , সরজমিনে গিয়ে (এলএলপি) সেচ সংযোগের নকশার ডিজাইন তৈরি করেন বলে জানায় গ্রাহক রবিউল ইসলাম।
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নিয়ম অনুযায়ী, নদী হইতে বিদ্যুৎ খুঁটির দূরত্ব ১৩০ ফুটের বেশি হলে সংযোগ দেওয়ার জন্য বিদ্যুৎ খুঁটির প্রয়োজন। বিদ্যুৎ খুঁটি না দিয়েই ৪০০ ফুট দূরে আল হেলালিয়া খালে এইচডির আওতায় সংযোগের অনুমোদন দেয় কর্তৃপক্ষ।
এবং আল হেলালিয়া খাল হইতে বিদ্যুৎ খুটির দূরত্ব রয়েছে ৩০০ থেকে ৩৫০ মিটারের ও বেশি।
তৈরীকৃত নকশার ডিজাইনে এও উল্লেখ রয়েছে,আল হেলালিয়া খাল হইতে ভেকু দিয়ে , সংযোগ খাল কেটে এলএলপি কৃষি জমি সেচের পানির বিদ্যুৎ মটর বসানো হবে।
আবেদনকারী রবিউলের নিজস্ব কোন জমিও নাই, যে জায়গায় আবেদন করা হয়েছে , তবে কি করে আবেদনটি অনুমোদন পায়।
সরেজমিনে গেলে উপস্থিত অনেকেই বলেন, কিছুদিন পরেই আল হেলালিয়া খালের পানি শুকিয়ে যাবে। তখন কি করে কৃষক পানি দিবে কৃষি জমিতে।
তবে কি করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি, কৃষি জমি সেচের জন্য (এলএলপি) সংযোগটি খালের মাঝে অনুমোদন দেন, তাও আবার বিদ্যুৎ খুঁটির দূরত্ব ৩০০ থেকে ৩৫০মিটারও বেশি দূরত্ব রয়েছে।
এ বিষয়ে আবেদনকারী রবিউল এর সাথে বারবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে, মোবাইল ফোন বন্ধ থাকার কারণে তার বক্তব্য দেওয়া সম্ভব হয় নাই।
এ বিষয়ে পল্লী বিদ্যুত সমিতির ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি এ প্রতিনিধিকে জানান, ধোবাওয়ালা কৃষ্ণপুর গ্রামের গ্রাহক রবিউলের এলএলপি সংযোগ লাইন দেওয়ার জন্য সরজমিনে নকশা করতে গেলে, আবেদনের সাথে ভূমির কোন মিল না থাকায়, আমি নকশাটি করতে রাজি হই নাই। আমার উদ্বোধন কর্তৃপক্ষ মদন উপজেলা ডিজিএম স্যার আমাকে নির্দেশ প্রদান করায় আমি এই ভুল নকশাটি করতে বাধ্য হই।
এ বিষয়ে উপজেলা পল্লী বিদ্যুত সমিতির (ডিজিএম) মোঃ ফিরোজ হোসেন এ প্রতিনিধিকে বলেন, অনুমোদন দিয়েছি , ইঞ্জিনিয়ার নকশার ডিজাইন তৈরি করেছে, যদি নকশার সাথে ভূমিতে বিদ্যুৎ খুঁটির মিল না থাকে, প্রয়োজনে এ অনুমোদন বাতিল করা হবে।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.