Sharing is caring!
বরিশাল জেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে – নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণার পরপরই বরিশাল সাধারণ আসন ১ (বাকেরগঞ্জ) মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য মাসুদ আলম খান ইতিমধ্যে মাঠে নেমেছেন তিনি।
নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী আগামী ১৭ই অক্টোবর দেশের ৬১টি জেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। জেলা পরিষদ নির্বাচন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম)এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হবে বলে জানিয়েছেন-নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ গত মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) জেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন তিনি। তিনি বলেন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মনোয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ১৫ সেপ্টেম্বর, মনোনয়ন পত্র বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর, মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর ও আগামি ১৭ অক্টোবর সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলবে।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, সকল কাউন্সিলর ও ১৪ টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান,ও সকল ইউপি সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সাধারণ সদস্য নির্বাচিত হবেন।
সাংবাদিকদের কাছে এক সাক্ষাৎকারে সাবেক বরিশাল জেলা পরিষদের সদস্য মাসুদ আলম খান বলেন- আপনারা জানেন বরিশাল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অসহযোগিতার মধ্যেও আমি চেষ্টা করেছি মানুষের কল্যাণে কিছু কাজ করার জন্য। দক্ষিণবঙ্গের সিংহ পুরুষ, পার্বত্য শান্তি চুক্তির রূপকার মাননীয় এম পি জনাব আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর আশীর্বাদ আমার উপরে আছে বলে আমি মনে করি। বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের রুপকার,জননন্দিত মেয়র আমার রাজনৈতিক অভিভাবক – সেরনিয়ারবাত সাদিক আব্দুল্লাহ্ ভাইয়ের দেখানো পথ অনুকরন করে আসছি। যতদিন বেঁচে থাকব ততোদিন তার দেখানো পথে চলব ইনশাআল্লাহ। আমি আওয়ামী পরিবারের সন্তান। আমার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন খান -জীবন যৌবন আওয়ামী লীগের জন্য বিসর্জন দিয়ে- আজ নলুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমার ভাই আ স ম ফিরোজ আলম খান- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ের মধ্য দিয়ে দু-দুবার এর নলুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। আমি জন্মসূত্রে আওয়ামী লীগ। আমি ছাত্র রাজনীতি থেকেই উঠে এসেছি। আমি সুনাম এর মধ্য দিয়ে সরকারি বাকেরগঞ্জ কলেজের সাবেক এজিএস ছিলাম। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাকেরগঞ্জ উপজেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। আমার বিশ্বাস, আমি আশাবাদী আমার রাজনৈতিক অভিভাবক যারা আছেন,তাদের সুদৃষ্টিতে দ্বিতীয় বারের মত আমাকে মনোনয়ন দিবেন।