ক্রাইম রিপোর্টার নওগাঁ:
নওগাঁর জেলার ধামইরহাট থানার ৮নং খেলনা ইউনিয়নে মোঃ নুরুল আমিন (মাষ্টারের) ইট ভাটার পেছনে গেলেই চোখে পড়বে ছোট ছোট সাদা রঙের ঢিবি। দেখতে সুন্দর হলেও মাটি, ইট ও কাঠের গুঁড়া দিয়ে বানানো এসব ঢিবি মূলত বন উজাড়ের মাধ্যম।
স্থানীয়রা এটিকে চুলা বা চুল্লি বলেই চেনে। নির্বিচারে কেটে আনা মণকে মণ গাছ এসব চুল্লিতে পুড়িয়ে বানানো হয় কয়লা। আর নির্গত ধোঁয়ার কুণ্ডলী দূষণ ছড়াচ্ছে পরিবেশে। পাশাপাশি হুমকিতে পড়ছে জনজীবন ও জৈববৈচিত্র্য।
এই কয়লা তৈরি কারখানা বা চুল্লির মালিকের সাথে কথা বললে তিনি পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ছাড়পত্র, ট্রেড লাইসেন্স সহ কোন ধরনের কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেন না। তাকে গাছ পোড়ানোর ব্যাপারে প্রশ্ন করলে সে বলে, নওগাঁ থেকে প্রতিদিন অসংখ্য ট্রাক বোঝাই গাছ কুষ্টিয়া-যশোর ইত্যাদি জায়গায় যাচ্ছে তাতে কিছু না আমরা নওগাঁতে গাছ পোড়াচ্ছি সেটাই আমাদের অপরাধ।
কারখানা মালিক জয়নাল আবেদিন আরো বলেন, আমরা নওগাঁর বিভিন্ন জায়গায় শিশা তৈরির কারখানা করেছি, কয়লা তৈরির কারখানা করেছি। সাংবাদিক ও প্রশাসন কে ম্যানেজ করে আমরা ব্যবসা করি।
জানাগেছে কারখানার মূল মালিক জয়নাল হাজারী যার বাড়ি গাইবান্ধা ও তার শেয়ার পাটনার স্থানীয় প্রভাবশালী রুহুল আমিন যার বাড়ি হযরতপুর, ধামইরহাট নওগাঁ।
এসব চুল্লির মালিকরা স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতিবাদ করার সাহস পায় না কেউই। জনপ্রতিনিধিদেরও সুর নরম। তবে বন বিভাগের পক্ষ থেকে দ্রুত এসব চুল্লি ভেঙে ফেলার আশ্বাস দেয়া হয়েছে।
ধামইরহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার গনপতি রায়ের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমরা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতাম না। যেহেতু আপনাদের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পারলাম তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.