পোল্ট্রি খাদ্যের দাম বাড়ায় দিশেহারা পত্নীতলার খামারিরা,
রথীন্দ্রনাথ মন্ডল, পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি: পোল্ট্রি খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নওগাঁর পত্নীতলার খামারিরা। ফিডের দাম বেড়ে গেলেও বাড়েনি মুরগির দাম, তাই লোকসান গুণতে হচ্ছে তাদের। পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় দ্রুত খাবারের দাম কমিয়ে আনার দাবি তাদের।
পোল্ট্রি ফিডের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন পত্নীতলার প্রায় ৪০০শ খামারি। ৫০ কেজির ফিড বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৮০০শ টাকায়। গত ৬ মাসেই প্রতি বস্তায় দাম বেড়েছে ২শ ৭৫ টাকা।
ফিডের দাম বাড়লেও সেই তুলনায় বাড়েনি মুরগির দাম। তাই লাভ তো দূরের কথা উৎপাদন খরচ তুলেতেই হিমশিম খাচ্ছেন খামারিরা। লোকসানে পড়ে কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খামার বন্ধ করে দিয়েছেন।
খামার ব্যবসায়ীরা বলেন, গত ছয়মাসেই খাদ্যের দাম প্রতি বস্তায় প্রায় ২২৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের প্রতিদিন আটারো হাজার টাকার মত খরচ হয় কিন্তু এই টাকাই আমরা তুলতে পারি না। এছাড়া মুগির জন্য যে ভ্যাকসিন দরকার সেগুলো উপজেলা প্রাণি সম্পদ কেন্দ্রে গেলে আমরা পাইনা। কোম্পানী থেকে কিনতে গেলে অনেক দাম দিয়ে কিনতে হয়।
পত্নীতলা খামার সমিতির সভাপতি রথীন্দ্রনাথ মন্ডল বলেন, খুব শীঘ্রই যদি খাদ্যের দাম কমানো না হয় তাহলে আমরা সবাই বিপদে পড়ে যাব। গতবছর আমরা অনেকেই পুঁজি হারিয়ে ফেলেছি। এইবারও আমাদের যতটুকু পুঁজি ছিল সবটুকু হারিয়ে ফেললে আমরা পথে বসে যাবো। সরকারের কাছে আকুল আবেদন পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় আমাদের দিকে সুদৃষ্টি দেওয়ার জন্য।
খাদ্যের দাম হঠাৎ বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মো: মনিরুজ্জামান জানান, তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে খাদ্যের দাম বৃদ্ধি হয়েছে। এটা জাতীয় সমস্যা এই বিষয়ে আমাদের কিছু করার নেই। এছাড়া গো-খাদ্যর বিকল্প হিসেবে ঘাস চাষে খামারিদের সাহায্য সহযোগিতা করছি।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.