র্যাব জানায়, বিভিন্ন এলাকা থেকে গাড়ি চুরির পর মালিককে ফোন করে গাড়ির ‘মুক্তিপণ’ দাবি করতো ওই চক্র। প্রত্যাশা অনুযায়ী মুক্তিপণ না পেলে গাড়ির যন্ত্রাংশ খুলে বিক্রি করে দেওয়া হতো। এক সময় গাড়ি উদ্ধার হলেও সেটি আর ব্যবহারের উপযোগী থাকে না। রবিবার ওই চক্রের কাছ থেকে একটি চোরাই পিকআপভ্যান উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব-৪-এর মিডিয়া অফিসার এএসপি মাজহারুল ইসলাম জানান, চোরচক্রটি দীর্ঘদিন ধরে এই কাজ করে আসছে। রবিবার এক ভুক্তভোগী গাড়ি চুরি যাওয়ার বিষয়ে একটি অভিযোগ করেন। তখন র্যাব ছায়া তদন্তে নামে। পরে তুরাগ থানার বাউনিয়া বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই দুজনকে আটক করে র্যাব।