‘ঘরে খাবার শেষ, এখন আমরা কী করব’
মোঃ শামীম ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টারঃ-
রাজধানীর কোথাও লকডাউনের চিত্র চোখে পড়েনি আজও। শুধুমাত্র গণপরিবহন ছাড়া সব ধরনের যানবাহনের স্বাভাবিক চলাচল ছিল রাজপথে। শুধু যানবাহন নয় রাস্তায় সাধারণ মানুষের ভিড়ও ছিল অনেক।
প্রথম দফার লকডাউনের অষ্টম দিনের এ অবস্থা ভাবিয়ে তুলেছে, দ্বিতীয় দফার সাতদিনের লকডাউনে কী হবে তা নিয়ে।
বুধবার (২১ এপ্রিল) ঢাকার দৃশ্য দেখে কে বলবে দেশে লকডাউন চলছে।
চলমান সর্বাত্মক লকডাউনের ৮ম দিনে ঢাকা যেন আগের রুপে। গণপরিবহন না চললেও ব্যক্তিগত গাড়ি এবং মোটরসাইকেলের দখলে রাস্তাঘাট। আন্তঃজেলা বাস চলাচল বন্ধ থাকলেও অনেককেই দেখা যায় কাভার্ডভ্যান বা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করে ঢাকা ছাড়তে।
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা বলছেন, যান চলাচল বন্ধ থাকলেও তারা ভেঙে ভেঙে গন্তব্যে পৌঁছাবেন। রিকশা, ভ্যান, প্রাইভেটকার এমনকি ছোট পিকআপ ভ্যানেও বাড়তি ভাড়ায় চলছে অনেকেই।
শুধু প্রাইভেটকার, রিকশা আর মোটরসাইকেলই নয় রাস্তায় অবাধ চলাচল সাধারণ মানুষের। বের হওয়ার নানা অজুহাত তাদের। অনেকে আবার বিধি নিষেধ ও সংক্রমণ ভয় তুচ্ছ করে বেরিয়েছেন জীবিকার তাগিদে।
তাদের একজন বলেন, কতদিন আর বসে থাকা যায় বলেন। টানা ১৫ দিন বাসায়। আজকে বের হলাম। ঘরে খাবার শেষ, এখন আমরা কি করবো, না খেয়ে মারা যাবো।
দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ইদানিং লোকজন অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। অনেকেই বের হচ্ছে। চেকপোস্ট বসছে অভিযান চালাচ্ছি। সবাই ইমার্জেন্সি জানাচ্ছে, কেউ মুভমেন্ট পাস দেখাচ্ছে। তবে বেশিরভাগই মুভমেন্ট পাস দেখাচ্ছে।
কঠোর লকডাউন ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হলেও প্রতিদিনই কমছে বিধিনিষেধ মানার প্রবণতা। কোথাও চোখে পড়েনি স্বাস্থ্যবিধি বা সামাজিক দূরত্ব মানার চিত্র।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.