Sharing is caring!
আবদুল্লাহ আল মামুন, খুলনাঃ রাজধানী মিরপুর এলাকায় ১৩ নং ওয়ার্ড পীরেরবাগ, বাবা মা ও এক বোন দুইভাইয়ের মধ্য ভাইয়ের মধ্যে তারিফ মেজো বয়স ৫ বছর তারিফ হঠাৎ পায়ে ব্যাথা হয় বলে বাবা মাকে জানায়, এবং ধীরে ধীরে একটু খুরিয়ে হাটতে দেখে তারিফের বাবা জাতীয় পঙ্গুহাসপাতালে নিয়া গেলে চিকিৎসক তারিফের পায়ে কিছু পরিক্ষা নিরিক্ষার পরামর্ষ দেন, তখনি তারিফের পায়ে জয়েন্টে হিপের সামান্য একটু অপারেশনের করালে ঠিক হয়ে জাবে বলা হয়। পিতা মাতার প্রিয় সন্তানের ব্যাথা কমাতে অপারেশনের জন্য ভর্তি করান। অপারেশনে OT তে নিয়া শিশু তারিফকে অচেতন করতে এনেস্হাশিয়া থেকেই একঘন্টা পর চিকিৎসকের দল, সরাসরি শিশুটিকে লাইফ সাপোর্ট দেয়। পরিবারের দাবি তারিফের অটি হওয়ার পুর্বে নিয়মিত পরিক্ষার সব রিপোর্ট ভালো, এবং তর তারা ছেলেটিকে বাচ্ছাদের অবস করার নিয়ম মত হয়নি, বা ওভারডোজ অথবা দ্রুত পুষ করায় আমার ছেলের মৃত্যু হয়েছে, তারিফের বাবা ঘটনা স্থলের শের-ই বাংলা থানায় অভিযোগ করতে গেলে, গরিমসি করে ফিরিয়ে দেয়,ডিসি অফিস গিয়েও সহযোগিতা মিলেনা,তারিফকে নিয়া যায় প্রাইভেট হাসপাতালে, ৫ দিন পর তারিফ চলে যায় না ফেরার দেশে। সন্তানের লাশ কোলে নিয়া আবারো সেই দপ্তরগুলোতে গিয়া বলে আসে সরকারী প্রতিষ্ঠানের অদক্ষতার ভুলে তারিফ বলি দিলেও, পরবর্তি আর কোনো তারিফকে অবহেলার বলি হতে দেওয়া জাবেনা এর সত্যতা উদ্ঘাটন করে যথযত ব্যাবস্থা নিতে একটা আবেদন করে নিহতের বাবা,৩১ তারিখ সকাল ১০ টায় মিটিং হয়, সেখানেও তারিফের শোকাহত বাবার দাবি আমার সন্তানের ভুল সিকৎসা হয়েছে সেটা এরানো পায়তারা চলছে,তবে আর কারো কোলে ভুলের বলি হওয়া শিশু বিনা বিচারে কবরে শুবে কেনো, শিশু চিকিৎসার মান নিশ্চিত করতে হবে, অসহায় গরিব শিশুদের গুরুত্বের সাথে সমস্ত চিকিৎসা করতে হবে, অদক্ষতার কারন বের করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নিতে হবে। সকল শিশুদের অভিজ্ঞ ডাঃ উপস্থিত রাখতে হবে এসব দাবিতে শক্ত অবস্থানে নিহত তারিফের বাবা।