জাহিদুল ইসলামঃ
গাইবান্ধা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল গত শনিবার ( গত ৬ জুন) সকাল থেকে একটানা গত সাতদিন যাবত বন্ধ রয়েছে। কবে নাগাদ চালু হবে তা নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। দুর্ভোগে ঢাকা-গাইবান্ধা রুটের বাসযাত্রীরা।
দ্বিগুণ হারে চাঁদা আদায় ও মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সঙ্গে বহিরাগত বাস মালিকদের দ্বন্দ্বের জেরে পরিবহন মালিকদের বাস চলাচল বন্ধ ঘোষণায় এই অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তবে টার্মিনাল থেকে অভ্যন্তরীণ সকল রুটে বাস চলাচল চালু রয়েছে।
জানা যায়, বিষয়টি নিয়ে গাইবান্ধা জেলা ও পুলিশ প্রশাসন, জেলা মোটর মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়। এক পর্যায়ে গত সোমবার বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়। কিন্তু ঢাকা বাস-ট্রাক ওনার্স এসোসিয়েশন ওই সিদ্ধান্ত নাকচ করে দিয়ে বাস চলাচল বন্ধ রাখে। তারা জানান, মোটর শ্রমিক সংগঠনের মহাসড়কে চাঁদাবাজি ও বর্ধিত হারে চাঁদা আদায় বন্ধ, সড়কে যানবাহনের নিরাপত্তা বিধানসহ অন্যান্য বিষয়ে নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তারা বাস চলাচল বন্ধ রাখবেন।
বাস চলাচল না করায় এবং বাস কাউন্টার গুলো বন্ধ থাকায় যাত্রী বিহীন হয়ে পড়েছে গাইবান্ধা বাস টার্মিনাল। অনেকে ট্রেনে যাতায়াত করছেন। আবার কেউ গাইবান্ধা থেকে লোকাল বাস, ব্যাটারি চালিত অটো ও সিএনজি চালিত অটোতে করে ১৯ কিলোমিটার দুরে পলাশবাড়ী উপজেলা শহরে গিয়ে রংপুর, কুড়িগ্রাম, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় থেকে ঢাকাগামী বাস ধরছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিবহন কাউন্টারের ম্যানেজার জানান, আগেও মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়ন চেইনের নামে চাঁদা নিত। তবে হঠাৎ করে তারা দ্বিগুণ চাঁদা দাবি করছে। তাই বাধ্য হয়ে পরিবহন মালিকরা গাড়ি চালানো বন্ধ রেখেছেন।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.