ইঞ্জিনিয়ার হাফিজুর রহমান খাঁন, উপকূলীয় প্রতিনিধি(কক্সবাজার) ঃ
হাই কোর্টের অর্ডার থাকা সত্বেও সরকার ঘুষিত শিল্প অঞ্চলের মহেশখালীর আনাচে-কানাচে বিভিন্ন ইউনিয়নের মেইন রোডে এখনো বিদ্যুৎ এর খুটি ৷ কেন এখনো বিদ্যুৎ এর খুটি রাস্তার মাঝে বা সড়কের অংশে ? এমন প্রশ্নের জবাবে আমাদের প্রতিনিধি কে কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান বলেন, এখনো কেউ অভিযোগ করেনি ৷ অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নিব ৷ ছবির অংশের চিত্রটি মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ইউনিয়নে লাইল্যাঘোনা হয়ে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহকারী একমাত্র সংযো রাস্তা ৷ অত্র রাস্তায় ট্রাকের ধাক্কায় বিদ্যুতের খুটি ভেঙে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে মাতারবাড়ী।
জানা যায়, আজ সকাল ৭টার সময় কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রে যাওয়ার সময় রাস্তায় অত্র বিদ্যুৎ এর খুটি সামান্যধাক্কালাগায় অত্র খুটিটিগাড়ীর উপর খুটি বেঙ্গে পড়ে ৷ রাস্তার পাশের পল্লী বিদ্যুৎতের খুটির সাথে ধাক্কা লেগে ভেঙে যায়। যার ফলে আটকে আছে মানুষের যাতায়াতের গাড়ী এবং বন্ধ হয়ে আছে চলার পথ। বিদ্যুতের খুটি ভেঙে যাওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
উল্লেখ্য যে, মাতারবাড়ীর দক্ষিণ প্রান্তে ১৪০০ একরে নির্মিত ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মানের কাজ চলেছে খুব দ্রুত ৷ ডিজিটাল বাংলাদেশের এই নির্মাণসমূহ একদিন বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে অন্যান্য ভাবে পরিচিত করবে সে আশায় হাজার হাজার মানুষ তাদের একমাত্র জীবিকার পথ সরকারের কাছে হস্তান্তর করেছে। কিন্তু তাদের আশা ব্যর্থ হচ্ছে নিয়মিত কিছু কার্যক্রমের দ্বারা।
কয়লাবিদ্যুতের কারণে নিয়মিত চলাচল করছে অতিরিক্ত যানবাহন। তাছাড়া রাস্তার বেহাল অবস্থার, ড্রেইন এবং মানুষের চলাচলের যথাযথ ব্যবস্থা না থাকায় নিয়মিত দূর্ঘটনা ঘটছে বলে জানান স্থানীয়রা। স্থানীয়দের দাবী যতদ্রুত সম্ভব যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে রাস্তা থেকে সব বিদ্যুৎ এর খুটি সরিয়ে ফেলা হউক ৷ চলাচলে নিরাপদ সড়ক হউক সবার জন্য ৷
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ। প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯ ইমেইল: abhijug@gmail.com
Copyright © 2025 Weekly Abhijug. All rights reserved.