পুরানো ব্রিজের পাশেই তৈরি হচ্ছে নতুন ব্রিজ। নতুন ব্রিজের নকশা থাকছে নতুন চমক। জানা গেছে, ব্রিজের মাঝখানে ও দু’ধারে থাকবে গ্লাস ফ্লোর। পিডব্লিউডি দফতর থেকে জানান হয়, ব্রিজ ক্রস করতে করতে মানুষ নিচের দিকেও সরাসরি গঙ্গাকে দেখতে পাবেন। মনে হবে গঙ্গার ওপর দিয়েই হেঁটে যাচ্ছেন। রাজ্য ও পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্টের নতুন নকশায় বলা হয়েছে, নতুন ব্রিজের মোট ৮ মিটার চওড়া ও ১৩২মিটার লম্বা হবে। ১.৫ মিটার চওড়ার গ্লাস ফ্লোর থাকবে ব্রিজের রাস্তার দু’ধারে। অত্যন্ত শক্তিশালী গ্লাস ব্যবহার করা হবে দুধারেই। ৩.৫ ইঞ্চি মোটা কাঁচের প্লেট বসানো হবে বলে জানা গেছে।
আইআইটি মুম্বই অনুমোদিত ডিজাইনের ব্রিজটির কাজ শেষ হওয়ার কথা ২০২১ সালের কুম্ভমেলার আগে। তবে ডেডলাইন নিয়ে চিন্তিত নয় প্রশাসন। দাবি, নতুন ডিজাইনের এই ব্রিজটি তৈরির প্রায় ১৫০ বছর পরও একইরকম থাকবে। অতিরিক্ত চিফ সেক্রেটারি ওম প্রকাশ জানান, ব্রিজের প্রতিটি পিলার প্রায় ৩০ মিটার গভীর পর্যন্ত থাকবে। ফলে ব্রিজের গঠন-কাঠামো মজবুত রাখার দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেয়া হয়েছে।
আইএএস অফিসার আরও জানান, লোহার পিলারগুলো খুব শক্তিশালীভাবে গড়ে তোলা হবে। ব্রিজের দু’ধারের বাউন্ডারিতেই থাকবে লোহার রেলিং। যা প্রায় ৭ ফিট লম্বা গ্লাস রেলিং করে দেয়া হবে। একদম হালকা গাড়ি এই নতুন ব্রিজ দিয়ে যাতায়াত করা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালের জুলাইয়ে লছমনঝুলার ওপর গাড়ি ও মালবাহী গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। পরে টেকনিক্যাল দল এসে ব্রিজটির অবস্থা শোচনীয় ঘোষণা করে দেয়া হয়। তারপর থেকে পর্যটক, স্থানীয় বাসিন্দাদের চলাচলের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.