২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১১ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স নাকি গ্রাহকের অর্থ আত্মসাধের ফাদঁ।

অভিযোগ
প্রকাশিত জুন ২৪, ২০১৯
পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স নাকি গ্রাহকের অর্থ আত্মসাধের ফাদঁ।

এস. আল-আমিন খাঁন,পটুয়াখালী জেলা-প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী পদ্মা ইসলামী লাইফে জীবন বীমার প্রিমিয়াম জমা দিয়ে ফেরৎ পায়নি বদরপুর ইউনিয়নের এক গ্রাহক বশির গাজী।এমনি অভিযোগ পাওয়া গেছে।এ যেন বীমার দলিলে লেখা ভাবনাহীন নিরাপদ জীবনের প্রতিশ্রুতির বদলে ঠিক ব্যাতিক্রম অভাবনীয় বিষয়।

অভিযোগের অনুসন্ধানে জানাগেছে, মোঃ বশির গাজী ২০১৩ ইং সালে পটুয়াখালী শাখার পদ্মা ইসলামী লাইফে একটি বাৎসরিক জীবন বীমা করে।এবং প্রথম প্রিমিয়াম বাবদ ১০৪৫০(দশ হজার চারশত পঞ্চাশ) টাকা জমা দেয়।তাহার আর্থিক অসচ্ছলতার কারনে পরবর্তীতে আর কোন প্রিমিয়াম জমা দিতে পারেনি। সে জীবন অফিসের ইনচার্জ মাওঃ নাছির উদ্দিন এর কাছে তাহার প্রিমিয়াম চালাতে না পারলে জমাকৃত ১০,৪৫০ টাকা কিভাবে ফেরৎ পেতে পারে।তখন তিনি তাকে পুরো তিন বছরে ৩০,০০০ (হাজার) টাকা জমা দিতে বলে তাহলে পুরো লাভ সহ টাকা তুলে আনতে পারবে।গ্রাহক বশির তাহার নিকট টাকা জমা দেয়ার দুই দিন পর ৩০,০০০ ( হাজার) টাকা ফেরৎ দিয়ে দেয় এবং সেই সাথে তার ১ম প্রিমিয়াম বাতিল ও টাকা সম্পুর্ন অফেরৎ যোগ্য বলে জানায়।গ্রাহককে অফিসে আসতে বলে এবং অফিস কর্মকর্তা একই কথা বলে।

এবিষয়ে পটুয়াখালী পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনসিওরেন্স বীমা শাখার এ,স,ই,ও হিসাব রক্ষক ইনচার্জ মোঃ আনোয়ার হোসের কাছে জানতে চাইলে তিনি মিডিয়াকে বলেন,কোন গ্রাহক ১ম প্রিমিয়াম দেয়ার পর যদি পরবর্তী কোন প্রিমিয়ামের টাকা জমা না দেয় তাহলে তাহার জমাকৃত প্রিমিয়ামের সকল টাকা অফেরৎ যোগ্য বলে ঘোষণা হয়ে থাকে।যাহা বীমার দলিলে উল্লেখ করা রয়েছে।কিন্তুু মিডিয়াকে কোন রকম দলিলের লেখা দেখাতে ব্যার্থ হন।এর কারন জানতে চাইলে তিনি বীমা পরিচালনা ইনসিওরেন্স অথরটিকে দায়ী করেন তারা আমাদের যেভাবে ট্রেনিং করিয়েছেন আমরা সেই ভাবে নিজেদের কর্মরত দায়িত্ব পালন করি।এবং এবিষয়ে মাওঃ নাছির উদ্দিনের কাছে জানতে গেলে তাকে অফিসে পাওয়া যায়নি।মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও সে সংবাদ কর্মীদের ফোন কল রিসিভ করেনি।

Please Share This Post in Your Social Media
April 2024
T W T F S S M
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30