Sharing is caring!
বিশেষ প্রতিনিধি : বেলাল উদ্দিন প্রকাশ্য একজন পতিতার দালাল। কক্সবাজার উখিয়া থানায় দরিদ্র এক পরিবারে জন্ম তার।
জানা যায় ৩ বছর পুর্বে জীবিকার সন্ধানে কক্সবাজার শহরে চলে আসে। এবং জীবিকা নির্বাহের জন্যে রিকশা চালনো শুরু করে। একপর্যায়ে রিকশা চালানোর সুবাদে বিভিন্ন পতিতা ও খদ্দেরের সাথে পরিচয় হয়। কৌশলে পতিতা ও খদ্দেরের মোবাইল নং সংগ্রহ করে। রিকশা ছেড়ে শুরু করে পতিতা সাপ্লাই এর ব্যবসা। শুরু করতে না করতে কক্সবাজার পর্যটক জোন কলাতলী হোটেল মোটেল ও কটেজ ম্যানেজারদের কাছে পতিতার দালাল হিসাবে পরিচিতি লাভ করে। এবং শুরু হয়ে যায় জম জমাট পতিতা সাপ্লাই এর ব্যবসা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভিন্ন হোটেলের ম্যানেজার সুত্রে জানা যায়, বাংলাদেশে রোহিঙ্গা আসার পর থেকে বেলালের ব্যাবসা ভেড়ে যায়। ওই ম্যানেজাররা আরো বলেন, বেলালের কাছে ১৩-১৫ বছরের অসংখ্য রোহিঙ্গা সুন্দরী যুবতী নারী মজুত রয়েছেন। যাদেরকে বেলাল নিজে বিয়ে করার প্রলোবন দেখিয়ে কৌশলে ক্যাম্প থেকে বের করে এনেছেন। এমনকি কক্সবাজার শহরে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে একাধিক যুবতী সুন্দরী নারী মজুত রেখেছেন। যখন যার চাহিদা আশে তাকে খদ্দেরের কাছে পাঠিয়ে দেন। এভাবে সে মোটা অংকের টাকা কামাচ্ছে। একাধিক সূত্রে আরো জানা যায় যে, ঐ পতিতার দালাল বেলাল পতিতা সাপ্লাই এর পাশাপাশি মরন নেশা ইয়াবাও সাপ্লাই করেন৷
অভিযোগ পত্রিকার অনুসন্ধানে আরো জানা যায় যে, পতিতার দালাল বেলাল তার নিজের সুন্দরী বউকেও বড় ধরনের খদ্দের পেলে হোটেল রূমে খদ্দেরের কাছে পাঠিয়ে দেন। পতিতার দালাল ও ইয়াবা ডন বেলালের আরো অজানা কাহিনী আগামী পর্বে আসছে…