Sharing is caring!
এইচ.এম.আমান,কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি :
শীতের শুরুতেই পর্যটন শহর কক্সবাজারে বাড়তে শুরু করেছে পর্যটকের আনাগোনা। দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসা পর্যটকরা সাগর তীরে আনন্দে মাতোয়ারা।
সৈকতের ৩টি পয়েন্টে সমুদ্র স্নানে নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন লাইফ গার্ড কর্মীরা। আর পর্যটকদের হয়রানি রোধে ট্যুরিস্ট পুলিশ, জেলা প্রশাসন ও বীচ কর্মীরা সমন্বিতভাবে কাজ করছে বলে জানিয়েছে বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত শহর কক্সবাজার। প্রতিবছর নভেম্বর থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত পর্যটন মৌসুম হিসেবে মনে করেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। আর নভেম্বর মাস থেকেই পর্যটকের আগমন বাড়তে থাকে এখানে।
একজন পর্যটক বলেন, সুন্দর জায়গা, আজকে খুবই মজা করছি।
হাল্কা শীত পড়ার সাথে সাথে পর্যটন শহর কক্সবাজারে দেশের নানা প্রান্ত থেকে আসতে শুরু করেছে পর্যটকরা। তাদের আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ে মাতোয়ারা সাগর তীর। শীত মৌসুমে সাগর থাকে কিছুটা শান্ত। ফলে সৈকতে পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে তেমন ঝুঁকি নেই বলে জানালেন লাইফ গার্ড সংস্থার এক কর্মকর্তা।
সী-সেইভ লাইফ গার্ড সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত বলেন, আমাদের ভলান্টিয়ারদের সাথে নিয়ে আমাদের যে সুইমিং জোন আছে সেগুলো নিরাপদ রাখার চেষ্টা করছি।
আর বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সুপারভাইজার খোরশেদ আলম জানালেন, পর্যটকরা যাতে কক্সবাজারে বেড়াতে এসে হয়রানি শিকার না হয় সে জন্য ট্যুরিস্ট পুলিশ, জেলা প্রশাসন ও বীচ কর্মীরা সমন্বয়ের সাথে কাজ করছে।
খোরশেদ আলম বলেন, আসন্ন মৌসুমে যেন পর্যটকরা হয়রানির শিকার না হয় এজন্য আমরা টুরিস্ট পুলিশরা কাজ করে যাচ্ছি।
পর্যটকদের ভ্রমণে ১ নভেম্বর থেকে চালু করা হয়েছে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌ-রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ। প্রতিদিনই ৩টি জাহাজে করে সেন্টমার্টিন ভ্রমণে যেতে পারবে প্রায় দেড় হাজার পর্যটক।