বিনোদন ডেস্ক : অনেক চেষ্টার পরও সংসার টেকাতে পারলেন না সিদ্দিকুর। অবশেষে সিদ্দিক ও স্ত্রী মিম, দুজেনর সিদ্ধান্তেই এই ডির্ভোস হয়েছে বলে জানা গেছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাতে মিম তার ব্যক্তিগত ফেসবুক একাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করেন, সেখানে টিপ সই দেয়া আঙ্গুলের ছবি পোস্ট করেন তিনি।
আর ক্যাপশনে লিখেন, তালাক দিয়ে দিলাম, আজ থেকে আমি তোমার বউ না, তুমি আমার স্বামী না। শনিবার ডিভোর্স পেপারে স্বাক্ষর করেছেন মিম। ২৩ অক্টোবর ডিভোর্স পেপার সিদ্দিকের হাতে পৌঁছাবে বলে জানা গেছে।
২০১২ সালের ২৪ মে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত স্পেনের নাগরিক মারিয়া মিমকে বিয়ে করেন সিদ্দিক। ২০১৩ সালের ২৫ জুন তারা পুত্রসন্তানের বাবা-মা হন।
সিদ্দিকুর গণমাধ্যমকে জানান, ঝামেলার সূত্রপাত মারিয়ার একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করাকে কেন্দ্র করে। মারিয়া সেই বিজ্ঞাপনে কাজ করতে চাইলেও সিদ্দিকুর তাকে বাঁধা দেয়। যদিও সেই বিজ্ঞাপনে আর মারিয়ার কাজ করা হয়নি। এরপর থেকেই তাদের সাংসারিক কলহ বাড়তে থাকে। সেই জেরেই ঈদের সময় বাড়ি গিয়ে আর না ফিরে তালাক চাইছেন স্ত্রী।
এদিকে স্ত্রীর প্রতি ক্ষোভ নিয়ে সিদ্দিকুর বলেন, ছেলেটার দিকে তাকিয়ে দিনের পর দিন সহ্য করেই যাচ্ছি। কিন্তু সব কিছুর তো একটা শেষ আছে। যেহেতু বিচ্ছেদ হচ্ছেই, অনেক কিছু প্রকাশ্যে নিয়ে আসবো। সংবাদ সম্মেলন করে সব জানাবো।
মিমের অভিযোগ, ‘বিয়ের পর সিদ্দিক আমাকে সব কাজ ছেড়ে দিতে বলে। আমি তার সব কথা মেনে নিতাম- যদি সে আমাকে মানসিকভাবে শান্তি দিতো এবং ভালোবাসতো। আমি এতদিন সবকিছু সহ্য করে গেছি। এখন বুঝতে পারছি- জোর করে কিছু হয় না। অন্তত সংসার, সম্পর্ক, ভালোবাসা।’
মারিয়া মিম বলেন, ‘আমার কাছে প্রমাণ আছে একাধিক মেয়ের সঙ্গে ওর সম্পর্ক রয়েছে। মাঝে মধ্যে প্রায় সারারাত বাইরে কাটিয়ে বাসায় ফিরতো। বাসায় ফিরে ছেলের ঘুম ভাঙাতো। আমাকে সে মোটেও সময় দিতো না। বাইরেই যখন তার এতো কাজ তাহলে তো স্ত্রীর কোনো দরকার নেই।
<p>ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক -শেখ তিতুমীর আকাশ।<br>সহকারী সম্পাদক-নাসরিন আক্তার রুপা।<br>বার্তা সম্পাদক-মোঃ জান্নাত মোল্লা।<br>প্রধান উপদেষ্ঠা: আলহাজ্ব খন্দকার গোলাম মওলা নকশে বন্দী ।<br><br>প্রকাশ কর্তৃক : এডভানসড প্রিন্টং - ক-১৯/৬, রসুল বাগ, ঢাকা। মহাখালী ঢাকা হতে মুদ্রিত এবং ১৭৮, পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা-১২১৭ হতে প্রকাশিত। বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ অফিসঃ ৩৮৯ ডি আই.টি রোড (৫ম তলা) পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা ১২১৯ ,<br>মোবাইল: - ০১৮৮৩২২২৩৩৩,০১৭১৮৬৫৫৩৯৯</p><p>ইমেইল : abhijug@gmail.com ,</p>
Copyright © 2024 Weekly Abhijug. All rights reserved.