Sharing is caring!
পূরণ হলো আজ জাতির প্রত্যাশা
শান্তি পেল জাতির পিতা।
আশা পূরণের লক্ষ্যে কন্যা শেখ হাসিনা।
বত্রিশ নাম্বারে শোনেনি তারা
একটি মানুষের আকুতির কথা।
ছিল চার বছরের এক আত্মীয়ের শিশু
ছিল চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া ছোট্ট ভাইটি শেখ হাসিনার।
“হাসু আপার কাছে দিয়ে আসো “ছিল শেষ মিনতি।
যায়নি কথা কালো মুখোশধারীদের কর্ণকুহুরে
পাঠিয়ে দিলো রাসেলকে মায়ের কাছে চিরতরে।
দোতলার বারান্দায় যেখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়েছিল।
আর একটি বুলেট মায়ের বুকের ধন
মায়ের বুকে ঘুমিয়ে গেল চিরতরে।
কি ছিল লক্ষ্য সেই মুখোশধারীদের!
বংশ ধ্বংস করার লীলা!
এ ছাড়া ছিল না আর কোনো পরিকল্পনা।
যদি টার্গেট থাকতো একজনেরই
হত্যা করে দমে যেত শেখ মুজিবের।
কিন্তু হায়!
করে দিলো পুরো পরিবারকে একেবারে স্তব্ধ।
আজও যদি তাদের সমাধি দেখি
শিউড়ে ওঠে গা।
সমাধির উপর সবুজ ঘাস, সাদা ফুলের আবরন।
সাদা শুভ্রতার প্রতীক।
সবুজের ছায়ায়, সাদার শুভ্রতায়
ঘুমিয়ে আছে পুরো পরিবার।
কেঁদে চোখ ভাসায় শুধু দুইবোন।
যখন ছিল তারা দেশের বাইরে
হয়নি মৃত্যু তখন, মরেছে পরে প্রতি পদে পদে আর শোকে।
এটা ছিল কি প্রকৃতির কোনো আহ্বান!
অপরাধীর শাস্তি হবে বলেই বেঁচে ছিল শোকের পাহাড়ে
পিতার আদর্শের প্রতীক নিয়ে স্বপ্ন পূরণের শপথ নিয়ে
যাচ্ছে এগিয়ে শান্তির পায়রা উড়িয়ে।
শাস্তি দিচ্ছে অপরাধীদের এক এক করে।
সেদিনের হায়েনা ভোগ করলো অনেক
এখন হিসেব দেয়ার পালা।
এটাইতো জাতির চাওয়া।