২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

বরুড়ায় ফিসারি উদ্যোক্তার ১২ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয় বলে অভিযোগ তোলেন ভুক্তভোগী মহসিন মিয়া।

প্রকাশিত জুলাই ১৭, ২০২৩
বরুড়ায় ফিসারি উদ্যোক্তার ১২ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয় বলে অভিযোগ তোলেন ভুক্তভোগী মহসিন মিয়া।

Sharing is caring!

বরুড়া উপজেলা প্রতিনিধি: কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলায় পয়ালগাছা ইউনিয়ন শোলপুকুরিয়া গ্রামের মোঃ মহসিন মিয়া ভুক্তভোগী বলেন গত চার বছর আগে আমার নিজ বাড়ির উত্তর পাশে শোলাপুকুরিয়া মৌজার মধ্যে ৭২ শতাংশ জায়গা লিজ নিয়ে ফিসারির জন্য তৈরি করি পরে ফিসারীতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করাসহ সবজি চাষ করতেছি এমতাবস্থায় মোঃ মহসিন মিয়া দেখে তার লিজকৃত জায়গার পূর্ব ও দক্ষিন পাশে গত ১ বছর আগে অবৈধ ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তলন করার সময় ভুক্তভোগী মহসিন এর পরিবারের লোক দেলোয়ারকে বাদা প্রধান করলে দেলোয়ার ও ইমন হোসেন এবং মাটি উত্তলন কারি অবৈধ ড্রেজার মালিকসহ মোঃ মহসিন মিয়ার পরিবাকে লাঠি এবং দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হুমকি দেয় বলে জানান ভুক্তভোগীর পরিবার পরে বাধাকে উপক্ষেকা না করে গত এক বছর ধরে অবৈধ ভাবে ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তলন করে একই গ্রামের মোঃ দেলোয়ার হোসেন পিতা মৃত আব্দুল গনি এ সময় মহসিন মিয়া আরও জানান গত ২ মাস আগে আমার ফিসারির পৃর্ব পাড় ধসে পড়ে যায় দেলোয়ার হোসেনের গর্তে আমি সকাল ৮ টায় আমার ফিসারির পাড়ে যাই গেলে আমি দেখতে পাই আমার ফিসারির পৃর্ব পাড় ভেঙে ধসে পড়ে যায় এতে আমার ফিসারির সকল প্রজাতির মাছসহ আমার ফিসারির পাড়ে থাকা সকল সবজি দেলোয়ারের গর্তে পড়ে যায় আমার প্রায় দশ বার লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয় আমি নিরুপায় হয়ে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কে জানাই , প্রতিবেদক শোলাপুকুরিয়ার ওয়ার্ড মেম্বার আমির হোসেন বিল্লালকে মুটফোনে ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি জানান ফিসারি যে দিন ভেঙ্গে পড়ে সেই দিন মহাসিন আমাকে অবগত করে আমি সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা মীমাংসার চেষ্টা করি কোন প্রকার সমাধান করতে পরিনাই এ সময় মোঃ মহসিন মিয়া বলেন এলাকাবাসীর বিচার না মানায় পরে আমি বরুড়া থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করি যার SDR -No- ১৪৯৯ তারপরও আমি এই ঘটনার কোন সুষ্ঠু বিচার এখনো পাইনাই তাই আমি আপনাদের মাধ্যমে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক সহ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আমার ক্ষতিপূরণ সহ বিচার চাই। এ সময় প্রতিবেদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন এর বাড়িতে গিয়ে দেলোয়ার হোসেনকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে প্রতিবেদকের ভিজিটিং কার্ড দিয়ে বলেন দেলোয়ার ভাইকে বাসায় আসলে বলবেন যেন একটা ফোন দেয় তখন দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী প্রতিবেদককে বলেন দেখা যাক তিনি ঘরে চলে যান।