২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৭ উইকেটে হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে খুলনা টাইগার্স

প্রকাশিত জানুয়ারি ২১, ২০২৩
চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৭ উইকেটে হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে এগিয়ে খুলনা টাইগার্স

Sharing is caring!

সৌমেন সরকার প্রতিনিধি :

প্রথম দিকে শুরু টা ছিলো অনেক খারাপ ।পর পর টানা তিন ম্যাচে হার। এরপর ফিরে দাঁড়ালো খুলনা টাইগার্স। চতুর্থ ম্যাচে রংপুর রাইডার্সকে ৯ উইকেটে হারানো খুলনা পঞ্চম ম্যাচেও অসম্ভব ভালো খেলে। শুক্রবার বিপিএলের ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে ইয়াসির-তামিমরা।জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৫৭ রান করে চট্টগ্রাম। জবাবে ৪ বল হাতে রেখে তিন উইকেটে লক্ষ্যে পৌঁছায় খুলনা টাইগার্স, ১৫৯/৩। পাঁচ ম্যাচে দুই জয়ে চার পয়েন্ট নিয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে এসেছে খুলনা টাইগার্স। ছয় ম্যাচে চার হার ও দুই জয়ে চার পয়েন্ট পাওয়া চট্টগ্রাম নেমে গেছে ষষ্ঠ স্থানে।
জয়ের লক্ষ্যে খেলতে নামা খুলনা প্রথম ওভারে হারায় মুনিম শাহরিয়ার (০) উইকেট। এরপর তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল হাসান জয়ের ব্যাটে স্বস্তিতে খুলনা। এই জুটিতে একশ পার করে দলটি। ৩৭ বলে চারটি চার ও এক ছক্কায় ৪৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন তামিম।তামিম না পারলেও ফিফটি করে মাঠ ছাড়েন মাহমুদুল হাসান। নিহাদুজ্জামানের বলে বোল্ড হওয়ার আগে করে যান ৫৯ রানের ঝকঝকে ইনিংস। ৪৪ বলের ইনিংসে জয় হাঁকান পাঁচটি চার ও এক ছক্কা। ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতেন তিনিই। জয়ের জন্য বাকি কাজটুকু সারেন অধিনায়ক ইয়াসির আলী ও পাকিস্তানের আজম খান। ১৭ বলে চারটি ছক্কা ও দুই চারে ৩৬ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন ইয়াসির। ১৬ বলে দুই চারে ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন আজম খান।
এর আগে ব্যাট করতে নেমে ইংনিসের দ্বিতীয় ওভারে উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। দলীয় ৮ রানে বিদায় নেন ওপেনার ম্যাক্স ও দাউদ। এরপর আফিফ হোসেনকে নিয়ে ৭০ রানের জুটি গড়েন উসমান খান।
ব্যক্তিগত ৩৫ রানে আউট হন আফিফ। এরপর আমাদ বাটের শিকার হন উসমান (৪৫)। দারউইশ রাসুলির ২৫ ও ফরহাদ রেজার অপরাজিত ২১ রানে দেড়শ রানের কোটা পার করে চট্টগ্রাম।