Sharing is caring!
বিশেষ প্রতিনিধিঃ কুমিল্লা জেলা বরুড়া উপজেলার ১৩নং আদ্রা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড পশ্চিম নলুয়া (দক্ষিণ হাজী বাড়ির) বাসিন্দা মোঃ শফিকুল ইসলাম (৬৫) পিতা মৃত আব্দুল জব্বার আশ্রয় প্রতিদিনকে জানান, পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া ভিটিবাড়ি মালিক ও দখলকার থাকিয়া দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করিতেছি, একই বাড়ির বাসিন্দা মাহমুদা আক্তার বাণী (৪৫), স্বামী মোঃ সোলায়মান, মেহেদী হাসান (১৮), পিতা মোঃ সোলায়মান, মোঃ জাফর (মিস্ত্রি) (৪৫). পিতা- মৃত হুমায়ূন কবির, দীর্ঘদিন ধরে আমার (মোঃ রফিকুল ইসলাম)
ভিটিবাড়ি দখল করিয়া তাহার উপর অবৈধভাবে ঘর নির্মাণের চেষ্টা চালিয়ে আসিতেছে, এই নিয়ে স্থানীয় ভাবে কয়েকটি সালিশি বৈঠক হয়, স্থানীয় সালিশ অমান্য করিয়া বিগত ০২/১০/২০২২ তারিখ সকাল অনুমান ০৮:০০ ঘটিকার সময় উল্লেখিত লোকজন অবৈধভাবে ঘর নির্মাণ করিতে গেলে সেই বিষয়ে জানতে চাই
তাতে তারা ক্ষিপ্ত হইয়া অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করেন এবং আমাকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে মেরে ফেলার হুমকি দেন, আমি উল্লেখিত ব্যক্তিদের সাথে বাক বিতন্ডায় লিপ্ত না হইয়া এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কে এ বিষয়ে অবহিত করি, পরবর্তীতে আমার আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহিত আলোচনা করিয়া ০৫/১০/২০২২ তারিখ বরুড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করি,
তাতেও কোন প্রতিকার না পাইয়া,
বিগত ২৭/১০/২০২২ তারিখ কুমিল্লার বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহোদয়ের আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ১৪৫ ধারায় একটি মামলা করি, পি.আর মামলা নং-১৩২৮/২২, বিজ্ঞ আদালত এই মামলা আমলে নিয়ে একটি স্টে অর্ডার জারি করেন, স্টে অর্ডার নিয়ে বরুড়া থানার এস আই জনাব মোঃ জুলহাস সাহেব অবৈধভাবে ঘর নির্মাণ স্টে অর্ডার এর মাধ্যমে বন্ধ করেন, পরবর্তীতে তারা কয়েক দিন পর আবার ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করে দৈনিক আশ্রয় প্রতিদিন পত্রিকার বরুড়া উপজেলা প্রতিনিধি, বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইকবাল বাহার মজুমদারের সাথে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক আশ্রয় প্রতিদিনকে জানান আমার কাছে বা আমার থানায় কোট থেকে এমন কোন আদেশ আসেনাই আসলে আমরা সেটা বাস্তবায়ন করবো।