Sharing is caring!
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
আজ ৯ অক্টোবর(রবিবার) বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন(বিএসকেএস) কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক (এম.এ.এ. ওমর ফারুক সিকদার সুজন) ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক(সুদেব কান্তি দে) কে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন (বিএসকেএস) কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে চিরতরে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে।
তথ্যস্যত্রে জানা যায়, অদ্য দুই (২) মাস ধরে বিএসকেএস কেন্দ্রীয় কমিটির “যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক সুদেব কান্তি দে” বিভিন্নভাবে বিভিন্ন প্রকারে সংগঠনের কর্মিদের কাছে সংগঠন এর নামে বিভিন্ন কূটুক্তি করেন। এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কর্মের সাথে ছিলেন। যা অত্র সংগঠন এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি শেখ তিতুমীর (আকাশ) জানতে পারেন।
এ বিষয়ে আজ ৯ অক্টোবর(রবিবার) দুপুর ১২:৪৫ মিনিটে সংগঠন এর কেদ্রীয় পর্যায়ে সভাপতি,সাধারণ সম্পাদকসহ সংগঠনের সকল নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে একটা জরুরি মিটিং হয়। মিটিংয়ের একপর্যায়ে সংগঠনের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদককে অব্যহতি দেওয়া হলে তার কিছুক্ষণ পরেই উপস্থিত সকলের সামনে অত্র সংগঠন এর সাধারণ সম্পাদক বিভিন্ন বিভ্রান্তিমূলক কথা বলেন এবং তিনি নিজ হাতে একটা পত্র লিখে সংগঠন থেকে পদত্যাগ করেন। যা নিতান্তই হাস্যকর ছিল।
এম.এ.এ. ওমর ফারুক সিকদার সুজন এর লেখা চিঠি
আর এ কারনেই সভাপতি শেখ তিতুমীর ও সংগঠন এর নেত্রীবৃন্দের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এম.এ.এ. ওমর ফারুক সিকদার সুজনকে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা কমিটি থেকে চিরতরে অব্যহতি ঘোষণা করেন। সেই সাথে সুদেব কান্তি দে’কে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ সংগঠন কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক হতে চিরতরে অব্যহতি করেন।
বিএসকেএস কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি শেখ তিতুমীর জানান, সুদেব কান্তি দে সংগঠন এর কর্মীদের সাথে বিভ্রান্তিকর আলোচনা ও অন্যান্য কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকায় তাকে চিরতরে অব্যহতি দেওয়া হলো এবং সেই সাথে এম.এ.এ. ওমর ফারুক সিকদার সুজন সুদেব কান্তি দে এর সাথে মিলিত থাকায় ও সাংগঠনিক কাজ না পারায় তাকে ও সংগঠন হতে চিরতরে অব্যহতি দেওয়া হলো।