১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

কোভিড ১৯ কে মোকাবেলা করেই নব উদ্যমে ঘুরেদাঁড়িয়ে নতুন দিনের স্বপ্ন নিয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আমার সোনার বাংলা ধ্বনিতে মুখরিত হল স্কুলের প্রাঙ্গণ

অভিযোগ
প্রকাশিত সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২১
কোভিড ১৯ কে মোকাবেলা করেই নব উদ্যমে ঘুরেদাঁড়িয়ে নতুন দিনের স্বপ্ন নিয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আমার সোনার বাংলা ধ্বনিতে মুখরিত হল স্কুলের প্রাঙ্গণ

কোভিড ১৯ কে মোকাবেলা করেই নব উদ্যমে ঘুরেদাঁড়িয়ে নতুন দিনের স্বপ্ন নিয়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আমার সোনার বাংলা ধ্বনিতে মুখরিত হল স্কুলের প্রাঙ্গণ

স্টাফ রিপোর্টার : বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া অতি মারী কোভিড ১৯ কে মোকাবেলা করেই সকল দুরাশা কাটিয়ে নব উদ্যমে ঘুরে দাঁড়িয়ে নতুন দিনের স্বপ্ন নিয়ে আঠারো মাস পরে খোলে দেওয়া হলো স্কুল কলেজ । শ্রেনীকক্ষের শিক্ষার বাইরে থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের, জীবনে যে ছন্দপতন তাকে দূর করে নতুনদিনের স্বপ্ন নিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে চাই ছাত্র-ছাত্রীরা । তারা বলেন – করোনা মহামারিতে সমগ্র বিশ্ব ধ্বংসের তান্ডবে স্থবির হয়ে যখন গোটা দেশে বিস্তার হয় তখন আমার হারিয়েছে আমাদের সহপাঠী, আত্মীয় স্বজন প্রিয় মুখ হারিয়েছি বাংলাদেশের অনেক গুণীজন দের । ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি মাধ্যমিক স্কুলের দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বাবা বলছেন আঠারো মাস ধরে স্কুলে যেতে পারছেনা তার ছেলে । ফলে এই শিক্ষাবর্ষের অনেক কিছুর সাথে পরিচিত না হওয়া পিছিয়ে পড়ছে আমার সন্তান । মেধা বিকাশে ধরেছে জং এবং তাকে পরবর্তী ক্লাসে তুলে দেওয়া হচ্ছে । এই অভিভাবক আরো বলেন শিক্ষকের সার্বিক যত্ন ও তত্ত্বাবধানে আটারো মাস না থাকায় একযোগে পড়ার মাধ্যমে যে শিক্ষণ প্রক্রিয়া কমে যাওয়াই কিংবা সেটি না থাকায় এ বছরে বাচ্চাদের যা যা শেখা উচিত তার অনেকখানিই হয়নি বলে মনে করছেন এই অভিভাবক। অন্য দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার, আশুগঞ্জ উপজেলার যাত্রাপুর সরকারি প্রথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কুহিনূর হায়দার বলেন কোভিড-১৯ এর মহামারীর কারণে গত বছরের ১৭ই মার্চ থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আজ ১২ই সেপ্টেম্বর সরকার কতৃক ঘোষিত নির্দেশাবলী মেনে পুনরায় চালু করা হলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । এযেন যুদ্ধ জয় করার মতো অনুভূতি ।শিক্ষার্থীদের চোখে মুখে আনন্দ যেন উপচে পড়ছে ।তাদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে ।উৎসবমুখর পরিবেশে অত্যন্ত প্রাণচঞ্চলতার সাথে শিক্ষার্থীরা তাদের বিদ্যালয়ে পুনরায় ফিরে এসেছে । আমরা শিক্ষকরাও আমাদের চিরচেনা কর্মমুখর পরিবেশে ফিরতে পেরে আনন্দিত । পরম করুণাময়ের কাছে প্রার্থণা আগামী দিনগুলো যেন আমরা সবাই সকল বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে
শিক্ষা ক্ষেত্রে যে ঘাটতি হয়েছে তা পরিপূর্ন করতে পারি ।

Please Share This Post in Your Social Media
April 2024
T W T F S S M
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30