২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৯শে রমজান, ১৪৪৫ হিজরি

রুপসী পাড়া বাজার দখল ও ভাঙ্গ চূর করার দৃশ্য গুলো এখনো যেন চোখের সামনে বেসে উঠে বাজার ব্যাবসায়ীদের

অভিযোগ
প্রকাশিত মার্চ ৩১, ২০২১
রুপসী পাড়া বাজার দখল ও ভাঙ্গ চূর করার দৃশ্য গুলো এখনো যেন চোখের সামনে বেসে উঠে বাজার ব্যাবসায়ীদের

রুপসী পাড়া বাজার দখল ও ভাঙ্গ চূর করার দৃশ্য গুলো এখনো যেন চোখের সামনে বেসে উঠে বাজার ব্যাবসায়ীদের

মোঃ হাসান, লামা উপজেলা প্রতিনিধিঃ-

মনে পড়ে আপনাদের ২০১৯ সালের ২৪ এ ডিসেম্বর দিনের কথা।অবৈধভাবে রুপসী পাড়া বাজার দখল করার দৃশ্য গুলো এখনো যেন চোখের সামনে বেসে উঠে বাজার ভাঙ্গার দৃশ্য গুলো খুব যত্ন করে রেখে দিয়েছিলাম এই ছবি গুলো সময় হলে বলব বলে।

অনেক কষ্ট পেয়েছিল,অনেক কেঁদে ছিলো, যে দিন রুপসী পাড়া বাজার অবৈধভাবে দখলের চেষ্টা করছিল। মেম্বার চেয়ারম্যান আর বড় বড় নেতাদের সামনে। রুপসী পাড়া বাজারকে লন্ড ভন্ড করে দিয়ে ছিল। তাদের মধ্যে কেউ এক বারো বলেনি আপনারা কেন বাজার অবৈধভাবে দখল করছেন।

সবাই এক নয়, তবে রুপসী পাড়া ইউনিয়ন ছাত্র লীগ ভাইয়েরা প্রতিবাদ করেছিল। তাদেরকে জবাব দিতে বলেছিল, কিন্তু যারা বাজার দখল করতে এসেছিল তাদের কাছে কোন জবাব ছিল না? জবাব দিতে পারেনি। ৬নং রুপসী পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছাচিং প্রু মার্মা। এবং নেতারা চাইলে রুপসী পাড়া বাজার রক্ষা করতে পারতেন।

কিন্তু করেনি রুপসী পাড়া বাজারের অগণিত সাধারণ ছোট ছোট ব্যাবসায়ীদের অজস্র দোকানপাট। জীবনের শেষ সম্ভব টুকু চোখের সামনে লন্ড ভন্ড হয়ে ছিল। এলাকার প্রতিনিধিদের দুরদর্শিতার অভাবের কারণে তখন আর বলার কিছু থাকেনা।চেয়ারম্যান/ মেম্বারগন ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ইচ্চা করে তাদের খামখেয়ালী কারনে এবং ক্ষমতার দাপট দেখাতে গিয়া হত দরিদ্র মানুষের তিলেতিলে গড়া বাজারটি ভেঙে ফেলে।

চেয়ারম্যান ছাচিং প্রুরু মার্মা ও কয়েক জন মেম্বার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়েছিল বাজার ভাংচুর এর পক্ষে।

যেখানে তিনি রক্ষের ভূমিকায় থাকবেন, সেখানে তিনি ভক্ষক এর ভূমিকায় ছিলেন। আজও সেই দৃশ্য দেখলে শরীর শিউরে ওঠে, চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না। কি দোষ ছিলো জনগণের।

কি করেছিল জনগন। ভাঙা বাজার পুণরায় নির্মাণ করার জন্য সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল অত্র এলাকার ছেলে জাহাঙ্গীর আলম খান, তার একক প্রচেষ্টায়, কয়েকজনকে সাথে নিয়ে ( ইউনুচ, আর্মি খলিল) আরো অনেকে বাজার পুনরায় নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছিল। সেদিন তো কাউকে গরীব দোকানধারদের সাহায্যের জন্য পাশে পাইনি।

আজও এর বিচার হয় নি। দরিদ্র দোকানধাররা এর বিচার চায়।

Please Share This Post in Your Social Media
March 2024
T W T F S S M
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031