Sharing is caring!
হুসাইন আরমান, রুহিয়া (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁও পৌরসভায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীআঞ্জুমানা আরা বেগম বন্যা (নৌকা) ২৬ হাজার ৫০২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি বিএনপি প্রার্থী শরিফুল ইসলাম শরিফ (ধানের শীষ) পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৩৩ ভোট। যদিও দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে করে বিএনপির প্রার্থী ফলাফল প্রত্যাখান করেছে। অপর প্রার্থী ইসলামী আন্দোলনের আনোয়ার হোসেন (হাতপাখা) প্রতীক পেয়েছেন ১ হাজার ৬৩ ভোট। অন্যদিকে ওয়ার্ডভিত্তিক হিসেবে ১নং ওয়ার্ডে জামিরুল ইসলাম (উটপাখি), ২ নং ওয়ার্ডে নজরুল ইসলাম (উটপাখি), ৩নং ওয়ার্ডে ওয়ালিউর রহমান ওলি (পানির বোতল), ৪নং ওয়ার্ডে সুদাম সরকার (উটপাখি), ৫নং ওয়ার্ডে আতাউর রহমান (ঢেরস), ৬ নং ওয়ার্ডে আবুল হাসান জামান বাবু (টেবিল ল্যাম্প), ৭নং ওয়ার্ড একজন কাউন্সিলর মারা যাওয়ায় স্থগিত রয়েছে, ৮নং ওয়ার্ডে কাইয়ুম চৌধুরী (উটপাখি), ৯নং ওয়ার্ডে দোলন কুমার কজুমদার , ১০ নং ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীর হোসেন (ঢেরস), ১১নং ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নুর ইসলাম ও ১২ নং ওয়ার্ডে একরামুদ্দৌলা সাহেব (ডালিম) প্রতীক নিয়ে বেসরকারীভাবে জয়লাভ করেছেন। এছাড়াও সংরক্ষিত ১-৩ নং ওয়ার্ডে নাজিরা আক্তার স্বপ্না (আনারস),৪-৬ নং ওয়ার্ডে আয়েশা বানু পারুল (আনারস), ৭-৯ নং ওয়ার্ডে দ্রৌপদী দেবী আগারওয়ালা (অটোরিক্সা) ও ১০-১২ নং ওয়ার্ডে রুনা লায়লা (আনারস) প্রতীকে বেসরকারীভাবে জয়লাভ করেছেন। গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে ঠাকুরগাঁও পৌরসভার ২১টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট দিতে সকাল থেকেই ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি চোখে পড়ে। বিকেল ৪ টায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়। নির্বাচনেআওয়ামী লীগ, বিএনপি ও ইসলামী আন্দোলনেরসহ তিনজন মেয়র প্রার্থী এবং ৫৬ জন কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বদ্বিতা করেন। ১২টি ওয়ার্ডের ২১টি কেন্দ্রে ভোট অনুষ্ঠিত হয়।ঠাকুরগাঁও পৌরসভায় মোট ভোটার সংখ্যা ৬০ হাজার ৭২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ২৯ হাজার ৭১২ জন ও মহিলা ভোটার রয়েছে ৩১ হাজার ১৫ জন।