১৬ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২রা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি

প্রসংগঃ সাংবাদিক নির্যাতন

admin
প্রকাশিত ডিসেম্বর ১, ২০২০
প্রসংগঃ  সাংবাদিক নির্যাতন

Sharing is caring!

প্রসংগঃ সাংবাদিক নির্জাতন

 

মোঃ পাপুল মিয়া,সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধিঃ-
সাংবাদিক নামের অর্থ শুনেছি ও পরেছি সমাজ ও জাতির বিবেক। সেই বিবেক যদি তার পথে কাটার আঘাত পায় তাহলে কি দরকার এই নাম ধারী বিবেকের।

এরকমই একটি ঘটনা ঘটেছে গত ২৯/১১/২০ তারিখ রাত সাড়ে আট্টায় । সাভার আশুলিয়া থানার আওতাধীন র‍্যাব ( ৪) এর একটি টিম অভিযানে যান সদস্য( ২) ও (১) শ্রোস নিয়ে সেখানে তাঁরা (১) আশামী গ্রেফতার করে কিন্তু ঐ আশামী তার সংগ সাথিদের যে কোনো ভাবে খবর দেন ২০ /৩০ জন চলে এসে তাদেরকে মারধর করে একজন র‍্যাবের সদস্য পলায়ন করে আর একজন সদস্য গুরুতর আহত হয়।পড়ে তাঁকে স্থানীয় জনগণ তাঁকে হাসপাতালে নেন।

আর ঐ শ্রোসকে নিয়ে যায় তাদের এলাকায় নিয়ে এসে তাকে নির্মম ভাবে মারধর করে এবং চারদিকের মানুষ নামের অমানুষরা দৃশ্য দেখছে যেন ছিনেমা চলছে।

মানুষের ভির দেখে সেখানে যাই যেয়ে দেখি ঐ শ্রোসের হাতে হ্যানক্যাপ পরা ও আশামীর হাতেও হ্যানক্যাপ পরা আশামীর সংগসাথীরা একটি অটোরিক্সা দোকানে নিয়ে হ্যানক্যাপ কাটিং করে তাকে আরও মারধর করে যাচ্ছে অবশেষে সমাজের বিবেক হয়ে আমি এগিয়ে যাই। যেয়ে আমার পরিচয় দেই।আমি ঢাকা সাভার প্রতিনিধি সাপ্তাহিক অভিযোগ পত্রিকার সংবাদমাধ্যম একথা শোনার পড়েই আমার মাথায় একটি লোহার রড দি আঘাত করে ফলে আমার মাথা ফেটে যায় ও রক্ত ঝড়তে থাকে এবং আরও আমাকে মারধর করে অবশেষে আমি কোনো মতো সেখান পলায়ন করে একটি গ্যারেজে ভিতরে ঢুকে গেট আটকাইয়া দেই।

পড়ে তারা ঐ র‍্যাবের শ্রোসকে নিয়ে যায়। পড়ে আমি আশুলিয়া থানায় যাই ও ভারপ্রাপ্ত অফিসারের বিষয়টা খুলে বলি। অফিসার আমাকে তার সরকারি নাম্বার দেন ও বলেন আপনি আগে প্রথমিক টিট্মেম হন।

আমরা বিষয়টা দেখছি আমাদের ফ্রোজ এখন অন্য একটি মামলায় ব্যাস্থ আছে। আমি থানা থেকে চলে আসলাম। এসে আমার চিকিৎসা নেই। প্রায় একঘন্টা পড়ে পুলিশের গাড়ি দেখতে পেলাম এবং আমি পুলিশকে উদ্দেশ্য করে এগিয়ে যায়। পুলিশ অন্য একটি মামলায় ব্যাস্থ ছিলেন আমি অপেক্ষা করলাম।

যখন থানা থেকে কল আসলো যে রুপায়ন নামের একটি মাঠে পড়ে আছে একটি পড়ে আছে তখন পুলিশ আমাকে বল্লো ভাই চলেন যাই গেলাম ঐ রুপায়ন মাঠে যায়।

যাইয়া দেখি ঐ র‍্যাবের ইনফরমেশন লোকটি পরে আছে দেখতে পেলাম তার এমন অবস্থা করেছে তার একটা পা ইট পাথর দিয়ে রক্তাক্ত ও জখম করে তার পা ও মাথা ফেটে দিয়েছে তাকে ধরাধরি করে পুলিশের গাড়িতে উঠেয়ে নবিনাগর গনসাস্থো হাসপাতালে নেওয়া হয় সেখানে নির্নয় হয় সে অর্জিনালি র‍্যাবের স্রোর পরে তাকে র‍্যাবের এসআই আমিনুল ইসলাম র‍্যাব( ৪) এর নিকট হস্তান্তর করা হয়।

পরি শেষে বলতে চাই
এই সমাজের বিবেক বলে যেই শব্দটি আছে তার কি হবে এভাবেই নির্জাতিতো হবে সহ যোদ্ধা সাংবাদিক ভাইদের উদ্দেশ্যে ?????????

এসংবাদ পত্রিকাটি দুঃচোখের অশ্রু দিয়ে লেখা। আমার ছবি ও ঐ র‍্যাবের স্রোসটির ছবি দিলাম।