Sharing is caring!
প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে অতঃপর প্রতারণার অভিযোগ
ভান্ডারিয়া প্রতিনিধি :: সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকের মাধ্যমে প্রথমে বন্ধুত্ব তারপর প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে, অতঃপর প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে ভান্ডারিয়া উপজেলার ইকড়ি ইউনিয়নের মেয়ে লাকী আক্তারের বিরুদ্ধে।
অভিযোগ উঠেছে, ভান্ডারিয়া উপজেলার ইকড়ি ইউনিয়নের মোঃ কালাম শাহ এর বড় মেয়ে লাকি আক্তার ফেসবুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা করে আসছে বলে একটি সূত্র জানায়। লাকি আক্তার প্রথমে তার প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করেন তার খালাতো ভাই আল আমিন সিকদার ।
তার কাছ থেকে নগত টাকা সহ স্বর্নলঙ্কার নিয়ে গিয়ে এক বছর পরে নিজ ইচ্ছায় “ডিফোজ” দেয় ।
তার ২ বছর পরে লাকি আক্তার দ্বিতিয় বিবাহে আবদ্ধ হয় । রাজাপুর উপজেলার এক যুবকের সাথে বিয়ে হয় ও খানে একটি ছেলেও হয় ছেলের নাম রিফাতের বয়স যখন ৯ মাস তখন আবার ওই সংসার থেকে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে চলে আসে নিজ বাড়িতে । তাকেও লাকি আক্তার নিজ ইচ্ছায় “ডিফোজ” দেয় । আবার তার ১ বছর পরে আগের সংসারের ছেলে রিফাত কে লাকি আক্তার তার বাবার বাড়ি রেখে । আবার তৃতীয় বিবাহ করে খুলনায় ট্রাক ড্রইভার মনির কে সেখানেও মনিরে সংসার করা হলো না লাকি আক্তার এর পরে বাড়িতে এসে “ডিফোজ” দেয় মনিরকে ।
তার ১ বছর পরে সৌদি আরব পাড়ি জমায়। পরে সেখানে বসে সিলেটের এক যুবকে ফেসবুকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ে করে । সৌদি আরব পাড়ি দেয়ার আগে বেল্লাল নামের এক যুবকের কাছ থেকে বেশ কিছু টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাকি আক্তার বাবা ,মা এর সহযোগিতায় বিদেশে পাড়ি দেয় ।