২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি

পল্লীবন্ধুর প্রশংসায় আন্দালিব পার্থ।

admin
প্রকাশিত জুলাই ৬, ২০১৯
পল্লীবন্ধুর প্রশংসায় আন্দালিব পার্থ।

Sharing is caring!

অভিযোগ ডেস্কঃব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থের কথাগুলো শুনে উপস্থিত জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা আবেগাপ্লুত হয়ে যায়। উনার কথাগুলো শুনে সবাই বলেন পার্থ সাহেব সত্যিই একজন মহান ব্যক্তিত্বের অধিকারী এবং বড় মনের মানুষ।

সাবেক প্রেসিডেন্ট এরশাদ সাহেবকে দেখতে গতকাল রাত ৮ টার দিকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল CMHএ গিয়ে প্রায় ৪০ মিনিট সেখানে অবস্থান করেন। তিনি কৃতজ্ঞচিত্বে অকপটে স্বীকার করেন এবং উনার বাবার স্মৃতিচারণ করেন। তিনি বলেন আমার বাবা জাতীয় পার্টির সরকারের মন্ত্রী, জাতীয় পার্টির মহাসচিব,আমার জন্মস্থান ভোলার জনমানুষের নেতা এবং আমার আজকের রাজনৈতিক অবস্থানের পিছনে আল্লাহর রহমতের পর যে মানুষটির অবদান, তিনি হলেন পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

আমার বাবাকে সারা দেশে পরিচিত এবং ভোলার উন্নয়নের রুপকার বানানোর পিছনে,অবহেলিত ভোলাকে আমার বাবার মাধ্যমে যে উন্নয়ন করেছেন আমার পরিবার তথা ভোলা বাসী পল্লীবন্ধু এরশাদ সাহেবের কাছে চির ঋণী হয়ে থাকবে। আমার বাবা বলে গেছেন পল্লীবন্ধু একজন মহান হৃদয়ের মানুষ, তাঁকে সম্মান করিও, এবং রাজনৈতিক কারনেও পল্লী বন্ধুর মনে কষ্ট যায় এমন কোন কথা যেন না বলি।

আপনারা নিশ্চয় জানেন যে আমি স্পষ্টবাদী মানুষ, রাজনীতি করি বিধায়, রাজনৈতিক কারনে আমাকে অনেক কথা বলতে হয়, যার কারনে আমার অতি আপজনেরাও আমার উপর নাখোশ হয়,কারন আমার সত্য কথাগুলো তাদের বিপক্ষে যায়,কিন্তু পল্লীবন্ধুর বিপক্ষে যায় এমন কথা আমি কখনো বলিনি। উনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার একজন গুণী রাজনীতিবিদ, আমি বিশ্বাস করি বিলম্বে হলেও জাতি একদিন বুঝতে পারবে এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।

পার্থ সাহেব পল্লীবন্ধু এবং তার বাবাকে নিয়ে অনেক স্মৃতিচারণ করেন। তার কৃতজ্ঞতাপূর্ণ বক্তব্য শুনে উপস্থিত নেতা কর্মীরা ধন্যধন্য রব তুলেন এবং বলেন মানুষ বড় হাওয়ার জন্য যেসব গুণাবলি থাকা দরকার পার্থ সাহেব এর মাঝে তা আছে।

অবশেষে তিনি জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদেরকে ধন্যবাদ জানান এবং পল্লীবন্ধুর জন্য দেশবাসির কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন