৫ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২২শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৬শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

বাঁকড়া জে কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নামে দুর্নীতির অভিযোগ

অভিযোগ
প্রকাশিত জানুয়ারি ৬, ২০২০
বাঁকড়া জে কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নামে দুর্নীতির অভিযোগ

নিউজ সংগ্রহ করতে গেলে সাংবাদিকের ওপর হামলা ও লাঞ্ছনা

 

মোঃ শহিদুল ইসলাম (বাবলু) :

যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার ১১নং বাঁকড়া ইউনিয়নে, বাঁকড়া বাজারে বাঁকড়া জে কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভর্তির নামে চলছে ফরমে দুর্নীতি, ৬ষ্ঠ শ্রেনী হতে তার উপরে যে কোন শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণীতে পর্যন্ত উত্তীর্ণ হতে গেলে সকলের ক্ষেত্রে ২০০ ( দুইশত) টাকা করে ভর্তি ফি নামে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

 

অবিভাবকদের কাছ থেকে অভিযোগ আসে, উক্ত অভিযোগের ভিত্তিতে নিউজ ২৪ তালাশ ও অন্য দৃষ্টি এবং মাতৃজগতের , প্রতিনিধি বিল্লাল হুসাইন,
ও আঃ জব্বার, (ঝিকরগাছা থানা) প্রতিনিধি, মাতৃজগত পত্রিকার এই দুই সাংবাদিক বাঁকড়া জে কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ হেলাল উদ্দিন খান এর, কাছে পৌঁছালে প্রধান শিক্ষক জানান,সরকারি নীতিমালা ও গেজেটে টাকা নেওয়ার নিয়ম আছে।

 

পঞ্চম শ্রেণী থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণী ৫০ টাকা, আর অষ্টম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী ২০০ টাকা, নীতিমালায় লিখা আছে ও নেওয়া যাবে।

 

সাংবাদিক বিল্লাল হুসাইন বলেন, তাহলে আমাদের কাছে নীতিমালার একটি কপি দেন, উত্তরে প্রধান শিক্ষক বলেন অফিসের চাবি আমার কাছে নাই আপনারা শনিবারে (০৩-০১-২০২০ ইং) তারিখে আসেন।

 

আমি আপনাদেরকে নীতিমালা একটি কপি দেব, শনিবারে মাতৃজগত পত্রিকার,সাংবাদিক আঃ জব্বার বাঁকড়া জে কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গেলে, এক পর্যায়ে সাংবাদিক আঃ জব্বারের উপরে হামলা ও লাঞ্ছনা করেন, এবং ছবি উত্তলনের সময় মোবাইল ক্যামেরা কেড়ে নেয়,দুর্নীতিকে ধামা চাপা দেওয়ার জন্য মিডিয়া ও পত্রিকার সম্ভন্ধ্যে নানান ভাবে আজে বাজে মন্তব্য করে,সম্পাদক সহ গালি গালাচ করতে থাকে।

 

প্রকাশ থাকে যে বিদ্যালয়ের শিক্ষক সহ অফিস সহকারী স্বশরীরে উপস্থিত ছিলেন। বাঁকড়া জে কে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের, সভাপতি হাফিজুর রহমানের ভাতিজা (ভাইপো) রোকনুজ্জামান রিন্টু।পিতাঃ মোঃ মফিজুর রহমান, (বাঁকড়া মফিজ পেট্রোল পাম্পের মালিক) বাকড়া ঝিকরগাছা,যশোর।

 

পরে প্রধান শিক্ষক মোঃ হেলাল উদ্দিন খান। এসে সাংবাদিক আঃ জব্বার কে নিয়ে যায়,তাহার অফিসে এবং নীতিমালা দেখান, সাংবাদিক আঃ জব্বার নীতিমালা থেকে এক কপি ছবি মোবাইলে নিয়ে নেয়।

 

যে ঘটনা কে কেন্দ্র করে সাংবাদিক আঃ জববার ঝিকরগাছা থানায় (০৫-০১-২০২০ইং) তারিখে সাধারন ডায়রী ও করেন,যার নং ১৬৬ (২০২০) এবং অভিভাবকদের কাছ থেকে ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করে ।

 

সাথে গরীব ও অসহায় অবিভাবক দের (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) সাংবাদিক আঃ জববার কে বলেন,যেখানে সরকারি ভাবে ভর্তি ফি সিজেন চাষ বাবদ যদিও সিমিত কিন্তু শিক্ষকরা করছে সেটা চাঁদা বানিজ্য।

 

অবিভাবকরা আরোও বলেন আমরা দিন মজুর করে টাকা আনি শিক্ষিত নামের দুর্নীতি বাজ জ্ঞানহীন শিক্ষকরা,আমরা এর প্রতিকার চাই, চাই মুক্তি।

 

বিভিন্ন ভাবে চায়ের দোকানে দোকানে এর সমালোচনা হয়।বিভিন্ন তথ্যে পাওয়া যায় অত্র স্কুলে সর্বমোট ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৭৫০-৮০০ জনের মত যাহার জন প্রতি ২০০ টাকা করে নিলেও × ৮০০ জন যাহার চাদার পরিমান ১,৬০,০০৳ (এক লক্ষ ষাট হাজারয) টাকা মাত্র। এছাড়াও স্কুল মার্কেট নামে আদায় হয় প্রতি মাসে ১০,৫০০৳ (দশহাজার পাচশত )টাকা করে বছরে ১,২৬,০০০৳(এক লক্ষ ছাবিবশ হাজার) হয়।সাধারন জনগন জানতে চাই এই টাকার কোন হিসাব সরকারি ফান্ডে রাজস্ব ভাবে সরকার পাই নাকি শিক্ষক নামের কসাইরা লুট পাট করে।

Please Share This Post in Your Social Media
May 2024
T W T F S S M
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031