তাহেরা পারভীন ইভা সহ- সভাপতি, জয় বাংলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগ জেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী সংসদ সদস্য
রাকিবুল হাসান, শ্রীপুর (গাজীপুর) :
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা বরমী ইউনিয়ন এর স্বনামধন্য ব্যক্তিত্ব যে সর্বদা সবসময় নিজেকে প্রতিবাদী কন্ঠ হিসাবে পরিচালিত করে আসছেন,
তাহেরা পারভীন ইভা সহ- সভাপতি, জয় বাংলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগ জেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী সংসদ
সদস্য জাতীয় মানবাধীকার কাইন্সিল জামাকা
গাজীপুর জেলা তিনি বলেন।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না, যার জন্ম না হলো বাংলাদেশ নামর রাষ্ট্রের জন্ম হতো না, যার জন্ম না হলে স্বাধীন রাষ্টের পতাকা উড়ানো যেতো না। সেই মহান পুরুষ হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান।
তিনি চেয়েছিলেন বাংলাদেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে। তিনি চেয়েছিলেন ক্ষুধা ও দরিদ্র মুক্ত একটি দেশ গড়তে। কিন্তু কুচক্রী মহলের কারনে তার সেই সপ্নো বিলিন হয়ে যায়। জীবিত বঙ্গবন্ধুর চেয়ে মৃত বঙ্গবন্ধু অনেক শক্তিশালী। তাই বঙ্গবন্ধুর অদর্শকে মনে ধারন করে রাজনীতির পথে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন তাহেরা পারভিন ইভা। গাজীপুরের শ্রীপুরে বরমী নামক একটি গ্রামে ১৯৮০ সালের ১৫ ই জুন ইসলাম ধর্মীয় এক প্রভাবশালী পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন তিনি।
ছোট বেলা থেকে তিনি ছিলেন দয়ালু মনের মানুষ। ছোট থেকে রাজনীতি বিষয়ে তেমন কোনো প্রকার ধারনা ছিলো না, তবে প্রভাবশালী পরিবারে জন্ম হওয়ার চোখের সামনে রাজনীতি দেখে এ বিষয়ে একটা ধারনার সৃষ্টি হয়। তিনি কখনই মানুষের কষ্ট সহ্য করতে পারতেন না। মানুষের বিপদে- আপদে সর্বদাই নিজেকে নিয়োজিত করেছেন।
১৩ বছর বয়সে তিনি একটি পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে দির্ঘো দিন সততার সাথে কাজ করেন। তখন থেকেই রাজনীতি বিষয়ক কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি সর্বদাই চাইতেন দেশের জন্য কিছু করতে, জনগনোর জন্য কিছু করতে। আর আজ তিনি সফল।
নিজের ছোটবেলার ভাবনাগুলো আজ তিনি বাস্তবে রুপান্তর করেছেন। বর্তমানে তিনি,
জয়বাংলা মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহি সংসদ এর সহ- সভাপতির দায়িত্বে আছেন। নির্বাচন না করেও তিনি সকলের কাছে খুব পরিচিতো।
দুস্হ,অসহায়,শীর্তাত মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য তাদের মাঝে উষ্ণতা ছড়িয়ে দিতে নিজেকে সর্বদা নিয়োজিত করেছেন। তারুণ্যের প্রতিক ব্যাক্তিতার বয়স ও অভিঙ্গতা দুটিকেই হার মানিয়েছে। তার কর্মকাণ্ড দেখে মনে হয় তার মধ্যে অনেক প্রবীণ, পরতার অভিঙ্গতা রয়েছে অনেক।
তার এই সফলতার পিছনে আছে কিছু গল্প,তা অনেকটা রুপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুজে নেয় সপ্ন দেখার আকাঙ্ক্ষা,এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরনা। এলাকার হতো দরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তার নিস্বার্থ প্রয়াস।
রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন সহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে সর্বদা নিজেকে নিয়োজিতো করেছে। বরমী ইউনিয়নে প্রায় সকলের কাছে তিনি পরিচিত।
বরমী ইউনিয়নে আলোকিতো মুখ হিসেবে পরিচিত এই মানুষটি নিজের সাফল্যের কারনে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক নানাভাবে প্রশংসিতও হয়েছেন এবং তার সাথে পেয়েছেন অসংখ্য ধন্যবাদ,জনগনের শ্রোদ্ধা ও ভালোবাসা।
বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের অন্যতম পৃষ্টপোষাক সমাজসেবী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন তিনও। ব্যাক্তি জীবনে তিনি অত্যান্ত্য নম্র,ভদ্র ও সাদা মনের মানুষ তিনি। প্রভাবশালী পরিবারে জন্মে ও কোনো অহংকার নেই তাহেরা পারভিন ইভার। নিরহংকারি এই মানুষটি আজ সকলের কাছে খুবই প্রিয় একজন মানুষ।