২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

শরীয়তপুরের শিশু বিশেষজ্ঞ না হয়ে নবজাতক শিশুর চিকিৎসায় অনিয়মের অভিযোগ

অভিযোগ
প্রকাশিত সেপ্টেম্বর ৮, ২০২০
শরীয়তপুরের শিশু বিশেষজ্ঞ না হয়ে নবজাতক শিশুর চিকিৎসায় অনিয়মের অভিযোগ

 

সাইফুল ইসলাম,শরীয়তপুর জেলা প্রতিনিধিঃ-

শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ডাক্তারের অবহেলার কারণে নবজাতক যমজ শিশু মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। গত ৬ তারিখ দিবাগত রাতে অনেক অ

 

ভুক্তভোগী বিলকিস বেগমের খালাতো ভাই সাব্বির আহমেদ মঙ্গলবার সকালে সাংবাদিকদের বলেনঃ যখন আমি হাসপাতালে নিয়ে আসি তখন সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক কোনো ভাবেই আমার বোন কে কোনো তদারকি করেনি বরং, আমাকে ওষুধ আনতে বলে একটা সিলিপ ধরিয়ে দেন ডাঃ রোখসানা বিনতে আকবর, (স্পেশালি ট্রেইন্ড ইন মাদর এন্ড চাইল্ড হেলথ্) মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, আধুনিক শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল।

 

এদিকে যমজ শিশু দুইটার মধ্যে ছোট শিশুটির পায়খানা বন্ধ হয়ে যায়। আমি কাছাকাছি কোন ফার্মেসিতে ডাক্তারের দেওয়া স্লিপের যাবতীয় ঔষধ সংগ্রহ করতে পারিনি অতঃপর মাদারীপুর হতে ঔষধ সংগ্রহ দুপুর ১টার সময় নিয়ে আসি।

 

সময় মত ঔষধ প্রয়োগ করেনি নার্স কিন্তু সে সময় নবজাতক শিশুটির অবস্থা আরো আশংকাজনক হওয়য়ায় সন্ধায় ঢাকায় রেফার করে নিয়ে যায় এবং একটি বেসরকারি ক্লিনিকের আই সি ও তে রাখা হয়। এখন পর্যন্ত শেষ খবর পাওয়া যায় যমজ শিশু দুটোই আই সি ও তে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।

 

ডাঃ রোখসানা বিনতে আকবর শিশু বিশেষজ্ঞ না হয়ে তিনি কি ভাবে শিশুর চিকিৎসা করেন,

 

এ বিষয়ে সদর হাসপাতালে আরএমও ডাঃ সুমন কুমার পোদ্দার বলেন,যে আমাকে আজ সকালে ডাঃ রোখসানা বিনতে আকবর, জানিয়েছেন, যে বাচ্চা অসুস্থ ভর্তি হয় তার পরে অনেকটা সুস্থ হয়, ওষুধ সেলাইন সব কিছু আমার নার্স তদারকি করেছে, যদি কোনো অভিযোগ থাকে ডাঃ বা নার্সের তা লিখিত অভিযোগ দিলে আমারা তদন্ত করে এটার সঠিক বিচার করবো।

 

এবিষয়ে জানতে গেলে ডাঃ রোখসানা বলে আমি শিশু বিশেষজ্ঞ না স্যার ছুটিতে তাই আমি সকালে রাউন্ড দিতে গিয়ে দেখি বাচ্চার অবস্থা বেশি ভালো না তাই আমি একটা NG Tube – 5 size and 6size নাম লিখে দেই। Ng tube পুশ করতে পারেন না সদর হাসপাতালের নার্স, পরে তাকে রেফার করি ঢাকা শিশু হাসপাতাল।

Please Share This Post in Your Social Media
April 2024
T W T F S S M
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30